SEO সর্ম্পকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা যা জানা দরকার(অধ্যায়-১১)

বাংলাদেশে যারা আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে ইনকাম করে তাদের বেশিরভাগ এসইও এর মাধ্যমে আয়

করে। কারন বাংলাদেশে দক্ষ জনশক্তি কম। সাধারণত যাদের কম্পিউটার সম্পর্কে সাধারন ধারনা

আছে, ইংরেজীতে মোটামুটি পারদর্শী, ওয়েবসাইট ভিজিট করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন তারা অতি সহজে

এসইও এর কাজে পারদর্শী হতে পারেন। কোন প্রোগ্রামিং ভাষা জানার তেমন দরকার নাই বিধায় এই

কাজ অতি সহজে রপ্ত করে দ্রুত কাজ শুরু করা যায় বলে বিশ্বব্যাপী এই কাজে নিয়োজিত আছেন লক্ষ

লক্ষ মানুষ। এখানে উল্লেখ্য কোন প্রোগ্রামিং ভাষা না জানলেও কিছু বেসিক HTML, CSS,

Photoshop এর কাজ জানতে হবে।

আরো জানুন:

১)বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসগুলোতে (odesk.com, freelancer.com ইত্যাদি)ভিজিট করলে দেখা যায়, এসইওর কাজ সবচাইতে বেশি।

২) নিজের একটি ব্লগ সাইট খুলে সেটিকে এসইও করে গুগলের প্রথমদিকে আনতে পারলে যদি ভিজিটর বৃদ্ধি পায় তাহলে অ্যাডসেন্স কিংবা এ ধরনের আরও অনেক বিজ্ঞাপনী সার্ভিসের মাধ্যমে ভাল আয় করা যায়। এপদ্ধতিতে সাধারণত মাসে ১০০ ডলার থেকে ১০০০ডলারের মত আয় করা যায়।

৩) অ্যাফিলিয়েশন্সের আয়ের জন্য প্রধান শর্ত হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের প্রচুর পরিমানে টার্গেটেড ভিজিটর। আর ভিজিটর আনতে হলে এসইও করতেই হবে। আউটসোর্সিংয়ের এ কাজের মাধ্যমে মাসে আয় করা যায় সাধারণত ৩০০ -২০০০ ডলার।

৪) এসইওর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট গুগলের প্রথমে আনতে পারলে এবং ভিজিটর প্রচুর পরিমানে ওয়েবসাইটে আসলে বিভিন্ন লোকাল কোম্পানীর বিজ্ঞাপন আপনার সাইটে ব্যবহার করে মাসে ৩০০০০ টাকা থেকে ৫লাখ টাকাও আয় করতে পারবেন।

৫) এসইও শিখার আরও গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, এসইও কোর্স একটি কিন্তু আয় করা সেক্টর অনেকগুলো। যেমনঃ ফোরাম পোস্টিং কিংবা ব্লগ কমেন্টিং কিংবা কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কেংবা পুরো এসইও করে আয় করা যায়।

৬) প্রতিদিন মাত্র ২-৩ ঘন্টা সময় দিয়ে এসইও করা যায়। সেজন্য অন্য চাকুরী পাশাপাশি এটি শিখে আয় করা সম্ভব।

 ভিজিট করলে লাভ কি:

১. ব্যক্তিগত সাইট হলে মানুষ আপনার সম্পর্কে জানবে। আবার আপনি যদি কিছু সবার মাঝে শেয়ার করতে চান তা সবাই সহজে পাবে। যেমন: আমার নিজের এই ওয়েবসাইটটা।

২. এড থেকে আয় করা। সাইটে এড থাকবে। এটা থেকে আয় হবে। যেমন: প্রথম আলো। আবার ভিজিটর এডে ক্লিক করলে আয় হতে পারে। যেমন: Google Adsense.

৩. পণ্য বিক্রি করা। সাইটটি যদি কোন পণ্য বিক্রির হয় তাহলে ভিজিটর সার্চ দিবে। সাইটে আসবে এবং পছন্দ হলে পণ্য কিনবে।

তাহলে আশা করি বুঝতে পেরেছেন, ভিজিটর আনাই হলো SEO এর একমাত্র লক্ষ্য।

আপনি কেন শিখবেন:

১. আপনি এটা শিখে অন্যের ওয়েবসাইট কে সার্চ ইঞ্জিনের জন্য অপটিমাইজ করার বিনিময়ে টাকা আয় করতে পারেন।

২. আপনার যদি নিজের ওয়েবসাইট থাকে। ওখানে ভিজিটর আনতে চান বা এড থেকে আয় করতে চান তাহলে।

৩. আপনার যদি নিজের কোন পণ্য থাকে এবং তা বিক্রি করতে চান তাহলে।

ওয়েব সাইটে SCO করতে খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু  টেকনিক গুলো হলো:

. কিওয়ার্ড (কিওয়ার্ড ডেনসিটি)
. মৌলিকত্ব (Uniqueness)
. কনটেন্ট সাইজ
. ইনবাউন্ড এন্ড আওটবাউন্ড লিঙ্কস
. ট্যাগস
. ইমেজ অপটিমাইজেসন।

এর বাইরে আরও অনেক কিছু থাকে। তবে এইগুলোই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

এখন একটু আলোচনা করা যাক এগুলো নিয়ে।

. কিওয়ার্ড (কিওয়ার্ড ডেনসিটি):

কনটেন্ট লিখার সময় কিওয়ার্ডের উপরে ভিত্তি করে লিখতে হবে। ধরা যাক আমাদের কনটেন্টের কি-

ওয়ার্ড Birthday Wishes. তার মানে আমাদের এটার উপরে কনটেন্ট লিখতে হবে। কি-ওয়ার্ড

ডেনসিটি হলো একটা কনটেন্টে কিওয়ার্ডের পারসেন্টেজ। মানে প্রতি একশত শব্দে কি-ওয়ার্ডটি কতবার

আছে এটি। কি-ওয়ার্ড ডেনসিটি ৩-৫ পারসেন্টের বেশি হওয়া উচিত নয়। কেননা সার্চ ইঞ্জিন চায়

কনটেন্টটি স্বাভাবিক হোক। কি-ওয়ার্ড প্রয়োজনের বেশি থাকা মানে আপনি ইচ্ছে করে কনটেন্টের মান

বাদ দিয়ে শুধু কি-ওয়ার্ড দিচ্ছেন। আবার কম থাকা মানে কনটেন্টের টাইটেলের সাথে ভিতরে লিখার

মিল নাই। টাইটেলে একটা কি-ওয়ার্ড কিন্তু আপনি কনটেন্ট লিখেছেন অন্য কিছুর উপরে। তাই ৩-৫

পারসেন্ট ব্যবহার করা ভালো। মানে প্রতি ১০০ শব্দে ৩-৫ বার কি-ওয়ার্ডটা থাকবে। তবে এর বাইরে

কি-ওয়ার্ডে Synonym ব্যবহার করা যেতে পারে।

 . মৌলিকত্ব (Uniqueness):

আপনার লিখা কনটেন্টটি অবশ্যই ইউনিক হতে হবে। কোথাও থেকে যদি কপি-পেস্ট হয়ে থাকে তাহলে

সার্চ ইঞ্জিন এটাকে খারাপ হিসেবে দেখে। তাই সে দিকে বেশি খেয়াল রাখতে হবে.

. কনটেন্ট সাইজ :

কনটেন্ট কমপক্ষে ৩০০ শব্দের হওয়া উচিত। কনটেন্ট বড় হওয়া নিয়ে কোন সমস্যা নেই। আপনি

৮০০/১০০০ শব্দের কনটেন্টও লিখতে পারেন। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে কি-ওয়ার্ড ডেনসিটি যাতে ঠিক

মত থাকে।তাহলেই হবে।

. ইনবাউন্ড এন্ড আওটবাউন্ড লিঙ্কস:

আপনার কনটেন্টে আপনার সাইটের কোন লিংক থাকা হলো Inbound or Internal link. আর

অন্য কোন সাইটের লিংক থাকা হলো Outbound or external link. ধরুন, আমরা Birthday

Wishes নিয়ে লিখছি। এখন আপনার সাইটের এর আগে এর সম্পর্কে কোন লিখা আছে। তাহলে আপনি

এটার লিংকিং করতে পারেন। আবার আপনি অন্য কোন একটা সাইট থেকে কিছু তথ্য নিয়েছেন তার

লিংকও দিতে পারেন। তবে সবসময় চেষ্টা করবেন Outbound link যাতে ভালো(Good PR)

সাইটের হয়।

লিংক করার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে Anchor tag যাতে রিলেটেড হয়। যেমন ধরেন আমাদের সাইটে

Happy Birthday Wishes নামে কনটেন্ট আছে। তাহলে আমরা লিংক করব এইভাবে,

Happy Birthday wishes definitely adds cheer on your friends’ or loved ones’ birthday.

আরো জানুন:

এখন আমরা এখানে Happy Birthday Wishes কে লিংক করবো বা ব্যবহার করবো Anchor

text হিসেবে। লিংক করতে হয় HTML কোডে। CMS বা নানান সাইটে সহজ সিস্টেমও থাকতে পারে।

কোডে লিখলে এভাবে লিখতে হবে,

< a href=”http://www.happybirthdaywishesimages.com/happy-birthday-

wishes-8/”> Happy Birthday Wishes</a> definitely adds cheer on your

friends’ or loved ones’ birthday.

এটা দেখাবে এইভাবে,

Happy Birthday wishes definitely adds cheer on your friends’ or loved

ones’ birthday.

একইভাবে Outbound লিংকও করতে হবে। ধরুন আমরা উইকিপিডিয়ার থেকে কিছু তথ্য দিবো।

A birthday is a day that comes once a year when a person celebrates the anniversary of his or her birth. Birthdays are celebrated in numerous cultures, often with a gift, party, or rite of passage.

আমরা এই লাইনটুকু উইকিপিডিয়ার Birthday পেইজ থেকে নিয়েছি। এখানে Birthday এর সাথে

আমরা লিংকিং করবো।

<a href=”http://en.wikipedia.org/wiki/Birthday”> birthday</a> is a day that comes once a year when a person celebrates the anniversary of his or her birth. Birthdays are celebrated in numerous cultures, often with a gift, party, or rite of passage.

এটা দেখাবে এইভাবে,

A birthday is a day that comes once a year when a person celebrates the anniversary of his or her birth. Birthdays are celebrated in numerous cultures, often with a gift, party, or rite of passage.

আশা করি ব্যাপারটা পরিষ্কার।তারপরেও আপনাদের সুবিধার জন্য আমি আজকে Birthday Wishes

নিয়ে পোস্ট করেছি। নিচের লিংকে যান।

Birthday Wishes : Happy Birthday wishes and Images

ওখানে দেখুন আমি উপরের মত করে একই টেক্সট দিয়েই Inbound and outbound Link

করেছি। আবার দেখুন টাইটেলেও কি-ওয়ার্ড রেখেছি। তাও দুইবার। অবশ্য একবার রাখলেও কোন

সমস্যা নেই। এটা মূলত টাইটেল ট্যাগ।

. Tags:

ট্যাগ নিয়ে কথাবার্তা শুরু হয়ে গেছে অলরেডি। আমরা টাইটেল ট্যাগ দিলাম টাইটেলে। এখন সব

ওয়েবসাইটগুলো কোন না কোন ফ্রেমওয়ার্ক বা CMS(Content Management System) এ হয়।

ওই-ক্ষেত্রে থুব সহজেই আপনি ট্যাগ বা এইসব কিছু যোগ করতে পারবেন।

ট্যাগে আপনার কনটেন্টের কি-ওয়ার্ড এবং রিলেটেড কিছু কি-ওয়ার্ড দিতে পারেন।

. Image Optimization:

বর্তমানে কনটেন্টের পাশাপাশি ইমেইজ বা ছবি সার্চও অনেক বেশি হয়। তাই আপনার আর্টিকেলে যদি

ছবি থাকে তবে ওটা একটা বাড়তি সুবিধা। আবার এমনও হতে পারে আপনার কনটেন্ট ছবি নিয়ে।

আমরা Birthday Wishes কনটেন্টে লিখার সাথে ছবিকেও গুরুত্ব দিচ্ছি। তাই এখানে ছবিও যোগ

করা এবং অপটিমাইজ করা হয়েছে।

ছবি অপটিমাইজ করার জন্য ছবির ডেসক্রিপশন, টাইটেল এবং অলটার টেক্সট (ALT test). ALT

text মানে Altenative text.

তবে ইমেইজের ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে। কারও কপিরাইট করা ইমেজ ব্যবহার করা থেকে বিরত

থাকুন।

এসইও (SEO) শিখে আপনি যেভাবে আয় করতে পারবেন:

.গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে:

আপনি যদি খুব ভালো এসইও(SEO) করতে পারেন এবং যে কোন সাইট আপনি এসইও(SEO) করে

র‌্যাংক করাতে পেরে থাকেন তাহলে আপনার জন্য গুগল এডেসেন্স হতে পারে এক অন্যতম আয়ের উৎস।

এর জন্য আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে এবং সেখানে নিয়মিত কিছু কিছু আর্টিকেল

পাবলিশ করতে হবে এবং তা পরিপূর্ণ এসইও করে গুগলে প্রথম পেজে র‌্যাংক করাতে হবে ফলে খুব কম

সময়ে আপনার ওয়েবসাইটে প্রচুর ভিজিটর আসতে শুরু করবে তারপর আপনি আপনার সাইটে গুগল

এডসেন্স এড করে দিবেন এবং সেখান থেকে আপনার আয় হতে থাকবে।

এটা খুবই ভালো ও জনপ্রিয় আয়ের উপায়। বিশ্বের অনেক মানুষ এইভাবে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা আয় করে

চলেছে।

আপনি যদি সত্যি আপনার সাইটে পরিপূর্ণ এসইও(SEO) করে ভালো পরিমাণের ভিজিটর নিয়ে আসতে

পারেন তাহলে এখান থেকে আপনার প্রতি মাসে ১০০০ এর ও বেশি ডলার আয় হবে।

.অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং:

অনলাইনে এমন অনেক ই-কমার্স ওয়েবসাইট রয়েছে যারা বিভিন্ন বড় বড় জনপ্রিয় ব্লগ বা

ওয়েবসােইটকে অ্যাফিলিয়েট করার সুযোগ দিয়েছে। তারমধ্যে সবচেয়ে সেরা ও বড় ই-কমার্স ওয়েবসেইট

হলো Amazon। আমরা সকলেই হয়ত Amazon নামটি শুনেছি। তো আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট

তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন পণ্য সর্ম্পকে বিস্তারিত লিখে রাখেন এরং সেই পোষ্টের নিচে যদি কোন

সাইটের অ্যাফিলিয়েট লিংকটি দিয়ে দেন তাহলে সেই লিংকে ক্লিক করে অনেকে সেই পন্য টি সেই

ওয়েবসােইট থেকে কিনবে যার ফলে সেই ই-কমার্স সাইট আপনাকে তাদের লভ্যাংশ থেকে কিছু টাকা

দিবে । এভাবে আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তবে হ্যা এই কাজ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই খুব ভালো এসইও(SEO) জানতে হবে। কারণ এই সব

সাইটের গুগলে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি তাই তাদেরকে টপকে আপনার সাইটেকে র‌্যাংক করা এক

কথায় প্রায় অসম্ভব তাই অবশ্যই আপনাকে খুব ভালো এসইও(SEO) এর কাজ জানতে হবে একমাত্র

এসইও(SEO) এর মাধ্যমেই এই কাজে সফল হওয়া সম্ভব।

.মার্কেটপ্লেস:

আপওয়ার্ক, ইল্যান্স, ফীল্যান্সার, ফাইবার, পিপল পার আওয়ার ইত্যাদি প্রচুর মার্কেটপ্লেস রয়েছে। চাইলে

সেগুলোতে জয়েন করে এসইও(SEO) এর কাজ করে টাকা আয় করতে পারেন। এসব মার্কেটপ্লেসগুলোতে

অনেক মানুষ রয়েছে যারা এসইও(SEO) এর কাজ করানোর জন্য বসে রয়েছে আপনি তাদের কাজ করে

দিয়ে তাদের কাছ থেকে আপনার পারিশ্রমিক হিসেবে একটা অর্থ দাবি করতে পারেন এবং এভাবে আপনি

প্রতিমাসে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।

. লোকাল মার্কেট:

 আপনি যদি ভালো ভাবে খোজ নিতে পারেন তাহলে আপনি আপনার আশে পাশে কিংবা আপনার

ফেসবুক ফ্রেন্ডলিস্টের অনেককেই পাবেন যারা এসইও(SEO) এর কাজ করাতে চায় । তো আপনি

তাদের কাজ গুলো করে দেওয়ার মাধ্যমে আয় করতে পারেন। এছাড়াও আপনার আশেপাশে এমন অনেক

কম্পানি পাবেন যাদের এসইও(SEO) করার জন্য কর্মী দরকার তো যদি ভাগ্য সহায় হয় তাহলে একটি

জব ও পেয়ে যেতে পারেন।

এছাড়াও বিভিন্ন সাইটের সাথে যুক্ত হয়ে আপনি কন্ট্রাকে এসইও(SEO) করে দিতে পারেন এবং টাকা

আয় করতে পারেন।

. লোকাল ব্যবসা:

 আপনার যদি কোন পন্য থেকে থাকে তাহলে আপনি তার ব্যবসা করতে পারেন এসইও(SEO) করার

মাধ্যমে। ধরুন আপনার একটি ইনেক্টনিক পন্যের দোকান আছে বা যেকোন ধরনের দোকান আছে

আপনি ইচ্ছে করলে সেই পন্য গুলো আপনার ওযেবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন ।

এতে আপনার ব্যবসার উন্নতি ।

সর্বশেষ

সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য । যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে

নিচে শেয়ার অবশন থেকে আপনার সকল বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করবেন। এবং আর্টিকেল

সর্ম্পকে কোন মন্তব্য থাকলে অবশ্যই তা নিচে কমেন্ট বক্স এ জানাতে ভুলবেন না। একদম লাস্ট যে কাজ

এটার জন্য অবশ্য কষ্ট করে না শিখে কাউকে হায়ার করলেই হয়। ব্যবসায় নেমে আপনার এত সময়

কোথায়!

আরো জানুন:

আপনার কোন একটা কিছু সম্পর্কে তথ্য দরকার। আপনি নেটে সার্চ দিলেন। অনেক সাইট পান রেজাল্ট

হিসেবে। সব সাইটের সব কনটেন্ট কিন্তু আপনার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করে না। আবার কিছু

কিছু সাইট দেখবেন আপনি যা সার্চ দিছেন তার ধারে কাছেও নাই। আবার কোন কোন সাইটে আপনি

সব তথ্য ঠিকমত পেয়ে যাবেন। স্বভাবতই যে সাইটে আপনি প্রয়োজনীয় সব তথ্য পাবেন ওটাই আপনার

কাছে ভালো মনে হবে। যেমন ধরেন, উইকিপিডিয়া।

সার্চ ইঞ্জিনের কাছেও ব্যাপারটা সেরকম। যে কনটেন্টে প্রয়োজনীয় তথ্য আছে বলে মনে হয় ওটাকে ভালো

কনটেন্ট বলে মনে করে সে। এখন আমরা না হয় দেখে, পড়ে বুঝতে পারি যে এই কনটেন্ট ভালো।

তাহলে আজ এ পর্যন্ত । ভালো খাকবেন।।

Leave a Comment