সাব ডোমেইন কি ? সাব ডোমেইনের সুবিধা ও অসুবিধা গুলো কি কি আলোচনা কর ?

আজ আমি আলোচনা করবো “সাব ডোমেইন কি?”  এবং ডোমেনের সুবিধা ও অসুবিধা সর্ম্পকে।

তাহলে চলুন আলোচনা করা যাক:-

যেহেতু, ডোমেইন হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট আইপি অ্যাড্রেস (IP Address)। তাই মনে রাখার সুবিধার জন্য

আইপি অ্যাড্রেসের পরিবর্তে ডোমেইন নাম (Domain Name) ব্যবহার করা হয় । যেমন-

    https://www.makemoneywithdada.com/ ইত্যাদি।

আর সাব ডোমেইন হচ্ছে এই সকল মূল ডোমেইন এর শাখা ডোমেইন অর্থাৎ সিম্পল কথায় বলতে গেলে

সাব ডোমেইন হলো কোন ডোমেইনের আন্ডারে আরেকটি ডোমেইন। সাধারনত মূল ডোমেইন এর নাম

ঠিক রেখে এর সামনে বা পিছনে নতুন শব্দ যোগ করে সাব ডোমেইন তৈরি করা হয।

আরো জানুন: এফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবেন?
সাব ডোমেইনের সুবিধা :

    1.সাব ডোমেইনের ইউ আর এল (Url) সাধারণত বেশ ছোট আকারের হয়ে থাকে।

    2. সাব ডোমেইনের ক্ষেত্রে DNS আলাদা করে ম্যানেজ করতে পারবেন।

    3.সাব ডোমেইনের জন্য আপনার ইচ্ছা মতো একটি আলাদা টেম্পলেট ব্যবহার করতে পারেন।

    4. সাব ডোমেইন সহজে ম্যানেজ করার পাশাপাশি সহজে পোস্ট করতে পারবেন।

    5.মূল ডোমেইনের মতো, সাব ডোমেইনের ভিতর ইন্টারনাল লিংক তৈরি করার সুযোগ কাজে লাগাতে

পারেন।

সাব ডোমেইনের অসুবিধা :

1.সাব ডোমেইন টেকনিক্যালি একটি স্বাধীন সাইট। তাই আপনার সাব ডোমেইনের র‌্যাঙ্ক দ্বারা আপনার

প্রধান ডোমেইন প্রভাবিত হবে না।

2.মূল ডোমেইনের মতো একটি সাব-ডোমেইন সাইটের সমস্ত ইউ আর এল (Url) পৃথকভাবে ইনডেক্স

করতে হবে।

 3.একটা ডোমেইনের মতই সাব ডোমেইনের জন্য আলাদা ভাবে SEO করতে হবে কারন সাব Url এর

মত সাব ডোমেইনে SEO Juicies pass হয় না। এই ব্যাপারটা seo expert রা ভালো বুঝতে

পারবেন।

আরো জানুন: বিভিন্ন ধরনের এফিলিয়েট মার্কেটিং সর্ম্পকে আলোচনা ।

4. পাশাপাশি একটি পৃথক সাইট হিসাবে ওয়েবমাস্টার-টুলস, অ্যানালাইটিক ইত্যাদি পরিচালনা করতে

হবে।

আমাদের এই লেখা গুলো পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার বন্ধু ও অন্যান্যদের সাথে শেয়ার করতে

ভুলবেন না । আপনার সুচিন্তিত মতামত আমাদের একান্ত কাম্য। আজ এ পযর্ন্ত ,

ভাল থাকবেন।।

Leave a Comment