পৃথিবী জুড়ে এখন ব্যাপকহারে মোবাইল ফোনের ব্যবহার বেড়ে চলেছে।সে দিক দিয়ে আমাদের দেশও
পিছিয়ে নেই । আমাদের দেশেও বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই মোবাইর ফোন এখন দেখা যায়। পরি
সংখ্যান অনুযায়ী দেখা যায় যে বাংলাদেশের মোট ১৬কোটি জনগনের মধ্যে প্রায় ১৫ কোটি মানুয়ের
হাতে মোবাইল ফোন রয়েছে। এখানে বলা যায় শুধু শিশুরা বাদে সকলের হাতেই একটি করে স্মার্টফোন
রয়েছে। মোবাইল দিয়েও এখন অনলাইনে আয় করা সম্ভব হচ্ছে। তাহলে বুঝতে পারছেন কেন মোবাইল
ফোন দিয়ে এখন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে । তাই আজ আমি আপনাদের কে বলবো কিভাবে
আপনারা মোবাইলফোন দিয়ে খুব সহজে আয় করতে পারেন এবং সঙ্গে বলবো কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস
যাতে আপনারা অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকতে পারেন সব সময় । আপনি যদি মোবাইল দিয়ে আয়
করতে চিন্তা করে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে পুরো পোষ্টি পড়তে হবে। আশা করি
পড়বেন এবং আপনাদের ভাল লাগবে।
মোবাইল দিয়ে টাকা আয় (Online earning by mobile phone)
এখন অনেক স্মার্টফোনের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে বেড়ে গেছে ইন্টারনেটের ব্যবহারও এখন
দেশের প্রায় সকল মানুষই কোন না কোন কারনে প্রতি নিয়তো ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। যার ফল
শুতিতে বেড়ে গেছে নানা রকম কর্মসংস্থানের পথ।এখন ঘরে বসেই ইন্টারনেটটের মাধ্যমে স্মার্টফোন
ব্যবহার করেই আপনিও ইনকাম করতে পারেন হাজার হাজার টাকা। যা ইতিমধ্যেই অনেকেই সফলভাবে
করছেন । আপনিও করতে পারবেন। সে জন্য আপনাকে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে সঠিক উপায় টা খুজে বের
করতে হবে। আপনি যদি সঠিক উপায়টি খুজে বের করে সঠিকভাবে কাজ করে যান তাহলে আমি
আপনাকে কথা দিচ্ছি আপনিও মাস শেষে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
তবে আমি ছোট একটা ধারনা দিতে পারি আপনি যদি পার্টটাইম কাজ করেন তাহলে আনুমানিক
১০-২০হাজার টাকা এমনকি এর চেয়ে বেশিও আয় করতে পারবেন। আর আপনি যদি ফুলটাইম কাজ
করেন তাহলে তো টাকার পরিমাণটা হবে ২-৩গুণ বেশি।মনে রাখবেন কেউ আপনাকে এমনি এমনি টাকা
দিতে আসবে না । আপনাকে আপনার শ্রম ও পরিশ্রম দিয়ে টাকা রোজগার করতে হবে। তাই অবশ্যই
আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে।তাহলে আপনি আয় করতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার ৫ টি সহজ উপায় (Online Earning)
১. ইউটিউব থেকে আয় (Youtube Earn)
মোবাইল দিয়ে আয় করার জন্য সবচেয়ে ভালো এবং কার্যকরি একটি উপায় হলো ইউটিউব থেকে আয় ।
ইউটিউব হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট। যেখানে প্রতিদিন লক্ষ্য লক্ষ্য ভিডিও
পাবলিশ করা হয়ে থাকে। অনলাইনে ইনকামের সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায়গুলোর মধ্যে ইউটিউব অন্যতম।
আর এটা যে কেউ ইচ্ছে করলেই করতে পারে।আর এটা সাধারণ একটি স্মার্টফোন হলেই প্রোপারভাবে
কাজ করা সম্ভব। এর জন্য আপনাকে সবার প্রথমে ইউটিউবে আপনার পছন্দমত নাম দিয়ে একটি
ইউটিউব চ্যানেল খুলে নিতে হবে।
আরো জানুন: কিভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন এবংইউটিউব থেকে আয় করবেন ?
তারপর যেকোন নির্দিষ্ট একটি বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করতে হবে, মনে রাখবেন এটা যেন কারো
না কারো কাজের বিষয় হয়। সবাই যাতে আপনার ভিডিও বেশি বেশি দেখে এমন বিষয়ের উপর ভিডিও
বানাতে হবে।যেমন আপনার ভিডিও এর বিষয়গুলো হতে পারে অনেকটা এমন – ফানি ভিডিও,
টেকনোলজি বিষয়ক, বিভিন্ন মোবাইল এপ রিভিউ , মোবাইল এর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সেটিং ইত্যাদি।
তারপর আপনার চ্যানেলে ভিডিও গুলো আপলোড করতে হবে। তারপর সেগুলো অনেক ভিউ হতে
থাকবে । এবং অনেক মানুষ আপনার ভিডিও দেখে অনেক কিছু শিখতে পারবে যার ফলে তারা
আপনার চ্যানেলটি সাবস্কাইব করে রাখবে। এবং আপনার ভিডিওএর ভিউ ও ওয়াচটাউম খুব
তাড়াতাড়ি বেড়ে যাবে।এভাবে যখন আপনার চ্যানেলের মোট ১০০০ সাবস্কাইবার ও ৪০০০ঘন্টা
ওয়াচটাইম হয়ে যাবে (অবশ্যই এক বছরের মধ্যে) তখন আপনি আপনার চ্যানেলে মনিটেজেশন করতে
পারবেন ও গুগল এডসেন্স এর সাথে এড করতে পারবেন যার ফলে আপনার ভিডিওতে বিভিন্ন রকম
এড শো করবে এবং সেই এড দেখানোর জন্য সেই বিজ্ঞাপন দাতা কম্পানি আপনাকে টাকা দিবে। এবং
এভাবেই আপনি ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
২. ব্লগ থেকে ইনকাম (Blogging)
যে ধরণের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল বা পোষ্ট অথবা বিভিন্ন ব্লগ পাবলিশ করা হয় তাদেরকে ব্লগ
ওয়েবসাইট বলে।বাংলাদেশের কয়েকটি জনপ্রিয় ব্লগসাইট গুলো হলো: টেকটিউনস, সামওয়ারইনব্লগ
,লেখাপড়াবিডি ইত্যাদি ।এইসাইট গুলোতে আপনি একটু দেখলে আশা করি ব্লগ সাইট কি সেটা সর্ম্পূণরূপে
বুজে যাবেন। এসব সাইট গুলোতে প্রতিদিন হাজার হাজার ভিজিটর ভিজিট করে থাকে এবং এ সাইটের
লেখা পড়ে ।কারণ এইসব সাইট গুলোতে মানুষের প্রয়োজনীয় নানা বিষয়ের উপর লেখে থাকে। যা
প্রতিদিনই কোন না কোন মানুষের দরকার হয় । এবং নিয়মিত ভালো ভালো নতুন নতুন টপিক নিয়ে
ব্লগ লিখে যাচ্ছে। যার ফলে তাদের সাইটগুলোর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে।এবং এদের
জনপ্রিয়তা বাড়ার ফলে তাদের সাইটে তারা নানান ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করার সুযোগ পাচ্ছে । ব্লগে
বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য অসংখ্য বিজ্ঞাপন দাতা ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে যে কেউ তাদের নিজস্ব
ওয়েবসাইটের জন্য বিজ্ঞাপন নিতে পারেন। এদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বিশ্বস্ত হলো গুগলএডসেন্স ।
বিশ্বের বেশিরভাগ ওয়েবসাইট বিজ্ঞাপনের জন্য গুগল এডসেন্সকে বেছে নিয়েছে।
গুগলএডসেন্স যখন ব্লগে শো করানো হয় তখন সেই ব্লগের ভিজিটররা সেই বিজ্ঞাপন দেখে থাকে এবং
সেইসব বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে যার ফলে গুগল এডসেন্স সেইসব ওয়েবসাইট মালিকদেরকে টাকা দিয়ে
থাকেন।
আরো জানুন : কিভাবে একটি ওয়েব সাইট খুলবেন তার সুন্দর সমাধান ?
আপনি ইচ্ছে করলেই নিজের নামে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করে ফেলতে পারেন। তারপর আপনি আপনার
ব্লগে আপনার জানা যে কোন একটি বিষয়ের উপর লেখালেখি করতে পারেন এবং বেশি বেশি শেয়ারের
মাধ্যমে আপনার ব্লগে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন। কিন্তু এর জন্য আপনাকে অবশ্যই অনেক বেশি
ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে। এবং নিয়মিত আপনার সাইটে বেশি বেশি নতুন নতুন বিষয়ের উপর লেখালেখি
করে যেতে হবে।
এটা আপনার জন্য একটা লাইভটাইম আয়ের উৎস হতে পারে যদি আপনি আপনার সাইটাকে প্রথম দিকে
একটু কষ্ট করে ভালো ভালো কিছু পোষ্ট এবং বেশি বেশি শেয়ারে মাধ্যমে ভালো পরিমাণের ভিজিটর
নিয়ে আসতে পারেন।এখন একটি ব্লগসাইট তৈরি করা থেকে শুরু করে সাইটের যাবতীয় কাজই এখন
একটি মোবাইলফোনের মাধ্যেমেই করা সম্ভব।আপনি ইচ্ছে করলে আপনার মোবইলফোনের মাধ্যমে মাএ
১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে আজ থেকেই কাজে লেগে পরতে
পারেন।ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার হতে পারে সঠিক সমাধান।
৩.বিভিন্ন মোবাইল এ্যাপস থেকে আয় (Android App)
বর্তমানে বিভিন্ন এন্ড্রয়েড মোবাইল এপ এর মাধ্যমেও আয় করা যায়। যদিও আয়ের পরিমাণটা খুব
সামান্য কিন্তু আপনি যদি নিয়মিত কাজ করতে পারেন তবে মাসে আপনি মোটামোটি ভাল টাকা আয়
করতে পারবেন। কারণ যে সময়ে আপনি গেম খেলছেন বা ফেসবুকে অযথা সময় নষ্ট করছেন সেই
সময়টিতে এই এপ থেকে কাজ করে কিছু আয় করাই ভালো ঠিক নয়কি ।অসংখ্য এন্ড্রয়েড মোবাইল এপ
রয়েছে আয় করার জন্য যেগুলো আপনি আপনার মোবাইল এ play store এ গিয়ে সার্চ করলেই
পাবেন।আপনি চাইলে একাধিক এপ এ কাজ করতে পারেন এতে আপনার আয়ের পরিমাণটা বেড়ে যাবে।
আর এই সব গুলো এপস চাই তাদের এপটা অনেক বেশি মানুষ ব্যবহার করবে তার জন্য তারা
রিফারেন্স দিয়ে আয় বৃদ্ধি করার একটা সুযোগ দিয়ে থাকে।আপনার রিফারেন্স দিয়ে যদি কেউ সেই এপ
এ একাউন্ট করে তাহলে সে যে কয় টাকা আয় করবে তার কিছু অংশ আপনার একাউন্ট এ ও জমা হবে
আরো জানুন:
।এভাবে যদি আপনি আপনার অনেক বন্ধুকে আপনার রিফারেন্স দিয়ে সেই এপে একাউন্ট করে দেন
তাহলে তারা সবাই যে টাকা আয় করবে তার থেকে কিছু কিছৃ আপনার একাউন্ট এও জমা হতে থাকবে
এবং আপনি মাস শেষে খুব ভালো এমাউন্টের টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি যদি মনে করেন
এটাকে আপনার লাইভটাইম আয়র হিসেবে নিতে চান তাহলে আপনার জন্য এটা হবে একটা ভূল সিদ্ধান্ত
।কারণ যেকোন সময় আপনার এই কাজ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এই কাজের কোন গ্যারান্টি নাই। তাই
আপনি যদি আপনার ক্যারিয়ারটাকে কাজে লাগাতে চান তাহলে এই কাজের পাশাপাশি অন্য কোন ভাল
কাজ খুজে নিতে হবে।তা হতে পারে আপনি সুন্দর একটি ইউটিউব চ্যানেল বানাতে পারেন বা একটি ভাল
ওয়েব সাইট বানিয়ে সেখানে কাজ করলে আমি মনে করি এটা আপনার জন্য ভাল হবে।
8. ফেসবুক থেকে আয়/ইনকাম (Facebook erning)
আমরা অযথা সময় ফেসবুক ব্যয় করে থাকি কিন্তু আপনি ইচ্ছে করলে এখন ফেসবুক থেকে ও ইনকাম
করতে পারেন। ফেসবুকে ইনকামের অনেক উপায় আছে তার মধ্যে একটি হলো ফেসবুক পেজ ও
ফেসবুক গ্রুপ জনপ্রিয় করে সেখান থেকে ইনকাম।এটা আপনারা খুব সহজে করতে পারেন। এর জন্য
আপনাকে একটি ফেসবুক গ্রুপ বা একটি পেজ খুলতে হবে তারপর আপনাকে সেই পেজ বা গ্রুপকে
অনেক জনপ্রিয় করে তুলতে হবে। এবং পেজের ফলোয়ার সংখ্যা বাড়াতে হবে। আপনি যখন আপনার
পেজটিকে অনেক জনপ্রিয় করে তুলতে পারবেন। তখন আপনি আপনার পেজে বিভিন্ন লোকাল বিজ্ঞাপন
দিতে পারবেন। এবং সেখান থেকে সহজে আয় করতে পারবেন। পাশাপাশি আপনার নিজের পণ্যের
বিজ্ঞাপন পোষ্ট আকারে দিতে পারবেন। এর ফলে আপনি নিজেও একটি ছোটখাত ব্যবসা দাড় করে
ফেলতে পারবেন। আপনি চাইলে করলে ইউটিউবের মত ফেসবুকে ও ভিডিও তৈরি করেও আয় করতে
পারেন। এর জন্য আপনাকে শুধু ফেসবুকের নিয়ম মেনে ভিডিও বানাতে হবে। এবং সেই ভিডিও আপনি
আপনার পেজে আপলোড করে দিবেন তারপর আপনার সেই ভিডিওতে মনিটাইজেশন করতে হবে।
মনিটাইজেশন করার ফলে আপনার ভিডও তে এড শো করবে এবং সেই এড এর জন্য আপনার আয়
হবে।
৫. ছবি তুলে আয় :
আপনি আপনার মোবাইল ফোন থেকে ভাল মানে ছবি তুলে আয় করতে পারেন । মনে রাখবেন ছবি
গুলো যেন ভাল মানের হয়। আপনার আশেপাশে থাকা বিভিন্ন ধরনের ছবি দিতে পারেন । কারন
অনলাইনে কাজের জন্য নানা ধরনের ছবির প্রয়োজন হয়। আর তারা তখন এ সমস্ত ছবি ক্রয় করে
থাকে। আপনি চাইলে এ কাজটি করতে পারেন ।
আরো জানুন: ছবি তুলে আপনি কিভাবে আয় করবেন?
তাহলে বুঝতে পারছেন আপনি আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে খুব সহজে আয় করতে পারবেন । আপনি
ইচ্ছে করলে ফুল টাইম জব হিসেবে ও নিতে পারেন। এতে আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনা অনেকে বেড়ে
যাবে।
কিন্তু মূলত এই কাজগুলোকে পার্টটাইম হিসেবেই ধরা হয়।আপনারা যারা যারা স্টুডেন্ট আছেন তারা
সবাই চাইলে আপনার ইচ্ছে মত যে কোনটাই করতে পারেন ।তবে আমাকে যদি কিছু একটা বলতে বলেন
তাহলে আমি ইউটিউব থেকে আয় করার কথাটাই বলবো। আবার যারা ইংরেজিতে দক্ষ তারা
ওয়েবসাইট ও আর্টিকেল লেখার কাজটা বেছে নিতে পারেন। তাদের জন্য এটা সবচেয়ে ভালো হবে। এবং
যারা একটু কম পরিশ্রমী বেশি কষ্ট করতে চান না কিন্তু আপনার সময়টাকে সামান্য পরিমান হলেও
কাজে লাগাতে চান তারা ফেসবুকে পেজ খুলে ও মোবাইল এপ এর মাধম্যেই আয় করার চেষ্টা করতে
পারেন। আপনার সময় আপনার তাকে কোন অবস্থাতেই নস্ট করা ঠিক হবে না। তাই আজ থেকে কাজ
শুরু করতে পারেন।
পরিশেষে বলতে হয় যে আপনি যে কাজই করেন না কেন। আপনাকে অবশ্যই মনোযোগ দিযে কাজ
করতে হবে। এবং নিয়মতি পরিশ্রম করে যেতে হবে মাঝে মধ্যে টাকা পয়সা ইনভেস্ট করাও লাগতে
পারে।তাই বলছি অবশ্যই বুঝে শুনে তারপর কাজটি শুরু করবেন।কোন রকম উল্টাপাল্টা কাজে টাকা
ইনভেষ্ট করবেন না।
আর কোন বিষয়ে সমস্যা হলে অবশ্যই আমকে জানাবেন। আমি আপনাকে আমার সাধ্য মত সাহায্য
করার চেষ্টা করবো।
ভাল থাকুন