মেটা ট্যাগ কি?
যেকোন ওয়েব সাইটে এসইও করতে হলে আগে অনপেজ অপটিমাইজেসন করতে হয় আর অনপেজের
গুরুত্বপূর্ন যে বিষয়টি রয়েছে তা হল মেটা ট্যাগ যুক্ত করতে হয়। মেটা ট্যাগ হল একধরনের HTML
কোড। যার মাধ্যমে ওয়েবসাইট বা ব্লগটি কি সম্পর্কে তৈরী হয়েছে তা সার্চ ইঞ্জিন ও ভিসিটর জানতে
পারে। এটি হল HTML এর এমন কিছু ট্যাগ যে গুলো ওয়েবসাইট বা ব্লগ এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলোকে
সার্চ ইন্জিনের কাছে প্রকাশ করে থাকে। মেটা ট্যাগে অনেকগুলা বিষয় জড়িত থাকে যেমনঃ- ব্লগের
বিবরন, ব্লগের কি ওয়ার্ড, ব্লগের মালিকের নাম, robots ইত্যাদি। এই ট্যাগ ব্যবহারের ফলে সার্চ
ইন্জিন বা অন্য ওয়েব ডেভলপাররা জানতে পারে।
আরো জানুন:
ওয়েবসাইটের লেখক সম্পর্কে, ওয়েবসাইট তৈরীর তারিখ, শেষ আপডেট করার সময় ইত্যাদি।
ওয়েবসাইট ডিজাইনের সময় অনেক ধরনের মেটা ট্যাগ নিয়ে কাজ করা হয়। মেটা কী-ওয়ার্ড ট্যাগ দ্বারা
ওয়েবসাইটের কী-ওয়ার্ড ব্যবহারের কাজ করা যায়।
এর জন্য ওয়েবসাইটের HTML এডিটর পেজে গিয়ে ট্যাগ এর মধ্যে বাছাই করা কী-ওয়ার্ডটি বসিয়ে
দিতে হবে। মেটা ট্যাগ হল বর্ণনামূলক কিছু শব্দ যার মাধ্যমে গুগল বা যে কোন সার্চ ইঞ্জিনকে সাইটটি
সম্পর্কে কিছু বিশেষ ধরণের তথ্য দেয়া হয়।
আরো জানুন:
সার্চ ইঞ্জিনকে বিশেষ ধরণের কিছু নির্দেশনাও দেয়া যায় মেটা ট্যাগ দিয়ে। বস্তুতঃ মেটা ট্যাগ হল এমন
একটি HTML অথবা XHTML যার মাধ্যমে ওয়েবসাইটটি সম্পর্কে কিছু মেটাডাটা সার্চ ইঞ্জিনের কাছে
তুলে ধরা হয়। সাইটের <head> সেকশনের মধ্যেই মেটা ট্যাগ লিখে দিতে হয়। মেটা ট্যাগ কখনোই
ওয়েব পেইজে দৃশ্যমান হয় না, এটা লুকানো অংশ।
এটা ওয়েবপেজের ভিতরে head ট্যাগের মধ্যে থাকে।
মেটা ট্যাগ এর প্রয়োজনীয়তা:
মেটা ট্যাগ এর সাহায্যে সার্চ ইঞ্জিন একি সাথে ভিজিটর ওয়েবসাইট বা ব্লগটি সম্পর্কে জানতে পারে।
সকলেই চায় তার ওয়েবসাইটে বেশি বেশি ভিজিটর আসুক, কারন বেশি ভিজিটর মানে বেশি বেশি আয়।
আমরা সকলেই চাই সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর আসুক যেমন গুগল। ওয়েবসাইটি কি সম্পর্কে তৈরী হয়েছে
এটা গুগলকে না জানালে গুগল কিভাবে ওয়েবসাইটে ভিজিটর পাঠাবে? মেটা ট্যাগ এর সাহায্যে গুগল
সহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন ওয়েবসাইটি সম্পর্কে অবগত হবে।
আরো জানুন:
তাই যখন কোন ভিজিটর কিছু সার্চ করে এবং ওয়েবসাইটিতে যদি এই বিষয়ে লিখা থাকে, তাহলে সার্চ
ইঞ্জিন ওই ভিজিটর কে এই ওয়েবসাইটিতে পাঠিয়ে দিবে। মেটা ট্যাগ দুইটি কারণের জন্য SEO তে
গুরুত্বপূর্ন। একটি হলো মেটা ট্যাগ সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্টের পেইজে সাইটের তথ্য সরবারাহ করতে
সাহায্যে করে। অন্যটি হলো মেটা ট্যাগের মাধ্যমে ওয়েবসাইটকে SEO তে ভাল স্থানে রাখার পাশাপাশি
সাইটের অন্যান্য অংশ বিভিন্ন ভিজিটরদের কাছে প্রকাশ করা।
কিভাবে মেটা ট্যাগ তৈরী করা যায়:
মেটা ট্যাগ তৈরি করার জন্য একটি html এর code এর প্রয়োজন হবে।
<meta content=” এখানে সাইটের বর্ণনা দিতে হবে ” name=”description”/>
<meta content=” এখানে সাইটের keyword গুলো কমা দিয়ে লিখতে হবে।
” name=”keywords”/>
<meta content=” এখানে client এর সাইটের যিনি মালিক তার নাম লিখুন ” name=”author”/>
অথবা,
<meta name=”description” content=” এখানে client এর সাইটের বর্ণনা লিখতে হবে।” />
<meta name=”keywords” content=” এখানে client এর সাইটের keyword গুলো কমা দিয়ে লিখতে হবে।” />
<meta name=”author” content=” এখানে client এর সাইটের যিনি মালিক তার নাম লিখতে হবে।” />
আরো জানুন:
মনে রাখত হবে মেটা ট্যাগে কখনও বড় হাতের লেখা ব্যবহার করা যাবে না, সবসময় ছোট হাতের লেখা
ব্যাবহার করতে হবে। তৈরি করা মেটা ট্যাগটি clint এর সাইটের html অপশনের হেড সেকশনের
ঠিক নিচেই পেস্ট করতে হবে। তারপর যে কাজটি করতে হবে তা হল সাইট গুগল এবং ইয়াহু তে সাবমিট
করতে হবে। এটি করার মাধ্যমেই আসল কাজ শুরু হবে। এ কাজটি করার জন্য
www.google.com/addurl এ যেতে হবে অথবা গুগল এ submit url লিখে সার্চ দিতে হবে।
তারপর দেওয়া লিংকটিতে প্রবেশ করতে হবে এবং নিজের সাইট এর এড্রেসটি লিখতে নির্দিষ্ট বক্সে
তারপর captcha entry করতে হবে, তারপর সাবমিট এ ক্লিক করুন।
কিভাবে ব্লগে মেটা ট্যাগ যোগ করা যায়:
প্রথমে ব্লগার একাউন্টে লগিন করতে হবে। তারপর চলে যেতে হবে blogger dashboard>>
template>>edit template। কোন কিছু পরিবর্তন করার পূর্বে টেমপ্লেট ডাউনলোড করে রাখতে
হবে। বর্তমানে সব template এ মেটা ট্যাগ এর কোড দেয়া থাকে। এরপর দেখতে হবে টেমপ্লেটে নিচের
কোড আছে কিনা। description ও keyword যদি থাকে ভাল। না থাকলে নিচের কোড কপি
করে <head> এই কোড এর নিচে পেস্ট করে দিতে হবে।
<b:if cond=’data:blog.url == data:blog.homepageUrl’>
<META NAME=”Description” CONTENT=” ব্লগের বিবরন দিতে হবে ” /></b:if>
<META NAME=”Keywords” CONTENT=” কি ওয়ার্ড গুলি কমা দিয়ে লিখতে হবে ” />
পড়ুন:
<META NAME=”Author” CONTENT=”নিজের নাম ” />
<META NAME=”Robots” CONTENT=”All” />
ব্লগের বিবরন দিতে হবে = এখানে ব্লগটি কি সম্পর্কে তা আলোচনা করতে হবে, তবে খেয়াল রাখতে হবে
১৫০ ওয়ার্ড এর বেশি যেন না হয়।
কি ওয়ার্ড গুলি কমা দিয়ে লিখতে হবে = এখানে ব্লগের কি ওয়ার্ড বসাতে হবে। কি ওয়ার্ড বলতে ব্লগ কি
সম্পর্কে তা সংক্ষেপে কি ওয়ার্ড আকারে লিখতে হবে। ব্লগের জন্য কি ওয়ার্ড অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
প্রত্যেকটা কি ওয়ার্ড এর মাঝে কমা দিয়ে আলাদা করে দিতে হবে। এবার save template এ ক্লিক
করতে হবে।
প্রয়োজনীয় কিছু মেটা ট্যাগ:
1.টাইটেল মেটা ট্যাগের ব্যবহার:
টাইটেল মেটা ট্যাগ মানে বোঝাই যাচ্ছে এটা ব্যবহারিত হয় ওয়েবসাইটের শিরোনাম বা টাইটেল দেবার
জন্য। এসইও তে টাইটেল মেটা ট্যাগ বিশেষ কোন কাজে আসে না। তবে একটি সুন্দর টাইটেল ওয়েব
সাইটে অধিক ভিজিট (CRT) বাড়তে পারে। পছন্দের কী-ওয়ার্ডের দ্বারা টাইটেল ট্যাগ লেখার সময় কিছু
কিছু বিষয় মাথায় রেখে কাজ করলে এইসও তে সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি হবে। যেমন: টাইটেলকে ৬৫
অক্ষরের মধ্যে রাখা যথাসম্ভব ছোট করে টাইটেল দেওয়া এবং টাইটেল এ টার্গেটকৃত কীওয়ার্ডটি ব্যবহার
করা। টাইটেল এ ( @, #,!,%,^,() ….) এই ধরণের চিহ্ন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা। টাইটেল
ট্যাগটিকে এমন ভাবে লিখতে হবে যাতে করে যে কেউ টাইটেল পড়ে সাইটে প্রবেশ করতে আগ্রহী হয়।
2.কী-ওয়ার্ড মেটা ট্যাগের ব্যবহার:
কী-ওয়ার্ড ট্যাগ হল ওয়েবসাইটে যেসকল কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয় তার একটা সূচিপত্র হিসাবে কাজ
করে থাকে। SEO জন্য এই মেটা ট্যাগটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে থকে। এই মেটা ট্যাগ এর
মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন গুলোকে ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানাতে পারে। চমৎকার ও সুন্দর কী-
ওয়ার্ড বাছাইয়ের মাধ্যমে SEO তে কাংখিত ফলাফল পওয়া যায়। keywords-Meta Tag টি এমন
< meta name=”keywords” content=”some keyword,another keyword” />
এক একটি কী-ওয়ার্ড এর পর কমা ব্যবহার করতে হবে।
উদহরন: <meta name=”keywords” content=”mom, baby, babies, mom365,
pregnancy, pregnant, toddler, baby names, birth, delivery”/>
উপরের কোড এডিট করে সাইটের রিসার্চ করা কিওয়ার্ড দিতে হবে।
3. Description মেটা ট্যাগের ব্যবহার:
Description ট্যাগটি ব্যবহার করা হয় ওয়েবসাইটের বা ওয়েব পেইজের একটা ছোট Description
বা বর্ণনা দেবার জন্য। আমরা যেমন একটা বিশদ বিষয়ের অনেক সময় সংক্ষেপে প্রকাশ করি তেমনি
Description ট্যাগের মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনকে ওয়েব পেইজের একটা সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেয়া হয়। সুন্দর
একটা Description লেখার জন্য নিম্নোলিখিত বিষয় গুলি খেয়াল রাখতে হবে।
Description টি ২৫০ অক্ষরের মধ্যে রাখতে হবে। কেননা প্রায় সকল সার্চ ইঞ্জিন ২৫০ অক্ষরের বেশী
Description হলে তাদের SERPs (Search Engine Result Page) পেইজে প্রকাশ করে না।
এই ট্যাগে বানান যেন ভুল না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ট্যাগটিতে পছন্দের কী-ওয়ার্ড লিখতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে কোন কী-ওয়ার্ড বা বিষয় যেনো ৩
বারের বেশি ব্যবহার করা না হয়।
4.কিছু গুরুত্বপূর্ন মেটা ট্যাগ:
এই মেটা ট্যাগটিও ওয়েবসাইটের জন্য গুরুত্বপূর্ন। এটি সার্চ ইঞ্জিন এ ওয়েবসাইটের মুল বিষয়গুলোকে
তুলে ধরে। মুলত ওয়েবসাইটে কি আছে তা বুঝানোর জন্য এ ট্যাগটি ব্যবহার করা হয়।
Meta Tag টি এমন < meta name=”description” content=”A blurb to describe
the content of the page appears here”/>
এখানে সাইট সম্পর্কে সংক্ষেপে Description থাকবে।
উদহরন: <meta name=”description” content=”Discover Mom365, your one-
stop newborn photography, pregnancy & parenting site for moms. From
baby names, breastfeeding and much more – we have you covered!”/>
Author- Meta Tag:
এই মেটা ট্যাগের মাধ্যমে ভিজিটরদের জানানো যায় সাইটটি কে করেছে বা লিখেছে। Meta Tag টি
এমন <meta name=”author” content=”Sojib Rahman” />Revisit-After- Meta
Tag এই মেটা ট্যাগ টি ব্যবহার করলে সার্চ ইঞ্জিন এর রোবট একটি নিদিষ্ট সময় অন্তর অন্তর ওয়েবসাইট
ভিজিট করে ইনডেক্স করবে।
<meta name=”revisit” content=”15 days”/>
যেমন এই ট্যাগটি ব্যবহার করলে সার্চ ইঞ্জিন এর রোবট ওয়েবসাইটটি ১৫ দিন পর পর রিভিজিট
করবে। প্রয়োজন অনুযায়ী সময় পরির্বতন করে দেওয়া যাবে।
Refresh- Meta Tag:
এই মেটা ট্যাগটিও বেশ প্রয়োজনীয়। যারা প্রতি মিনিটে মিনিটে সাইট আপডেট করে তারা এই মেটা
ট্যাগটি থেকে উপকার পাবে। ভিজিটররা এরকম সাইট বার বার রিফ্রেশ করতে বিরক্ত বোধ করে। তাই
এই ট্যাগের মাধ্যমে অটো রিফ্রেশ এর সময় বেধে দেওয়া যায়। এই মেটা ট্যাগ ব্যবহার করলে একটা
নিদির্ষ্ট সময় পর পর সাইট অটো রিফ্রেশ হবে
<meta http-equiv=”refresh” content=”600″> এ ট্যাগটি সাইটে যোগ করার ফলে ৬০০
সেকেন্ড পর পর মানে ৫ মিনিট পর পর সাইট অটোরিফ্রেশ হবে।
Robots- Meta Tag:
এই মেটা ট্যাগটি সার্চ ইঞ্জিন এর জন্য অনেক বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। এই ট্যাগের মাধ্যমে সার্চ
ইঞ্জিন এর রোবট কে জানানো যায় যে, ওয়েবসাইটকে সে ইনডেক্স করবে কি করবে না।
<META NAME=”ROBOTS” CONTENT=”INDEX,FOLLOW”>
যদি এই ট্যাগটি ব্যবহার করা হয় তাহলে সার্চ ইঞ্জিন এর রোবট বুঝবে ওয়েবসাইটি তারা ইনডেক্স করতে
পারে। <META NAME=”ROBOTS” CONTENT=”NOINDEX, NOFOLLOW”>
আর যদি এ ট্যাগটি ব্যবহার করা হয় তাহলে সার্চ ইন্জিন এর রোবট বুঝবে সাইটকে ইনডেক্স না করার
জন্য বলা হচ্ছে।
Robots এর আর কিছু প্রয়োজনীয় মেটা ট্যাগ রয়েছে।
ARCHIVE- Meta Tag:
এ ট্যাগের মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনে সকল ডাটা আর্কাইভ আকারে রাখা যাবে। আর্কাইভ আকারে রাখতে
চাইলে এই ট্যাগটি <meta name=”robots” content=”ARCHIVE” /> আর তা যদি না চাই
তাহলে ><meta name=”robots” content=”NOARCHIVE” /> ট্যাগটি ব্যবহার করতে হবে।
ODP/YDIR- Meta Tag:
ODP মানে হল DMOZ ওপেন ডিরেক্টরি প্রজেক্ট। যখন একটি সাইট থেকে গুগল সার্চ ইঞ্জিন এর রোবট
কোন description ট্যাগ পায়না তখন তারা DMOZ এর সাহায্য নেয়। তারা DMOZ থেকে তথ্য
নিয়ে সাইটের description দেয়। গুগলকে এ ধরনের কাজ হতে যদি বিরত রাখতে চাই তাহলে নিম্নের
এই ট্যাগটি দেওয়া যাবে।
<meta name=”robots” content=”NOODP” />
আর যদি চাই গুগল কাজটি করুক তাহলে নিম্নের এই ট্যাগটি দেওয়া যাবে।
<meta name=”robots” content=”ODP” />
গুগলের মত ইয়াহু ও এ কাজ করে থাকে। তবে এক্ষেত্রে ইয়াহুর তাদের নিজেস্ব ওপেন ডিরেক্টরি প্রজেক্ট
আরো জানুন:
(YDIR) ব্যবহার করে থাকে। তাই ইয়াহুর ক্ষেত্রে
<meta name=”robots” content=”NOYDIR” />
ও<meta name=”robots” content=”YDIR” /> এই কোড গুলো দেওয়া যাবে। ।
ইন্টারনেটে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে বিশেষ কিছু সার্চ ইঞ্জিন এর জন্য আলাদা আলাদা robots মেটা
ট্যাগ ব্যবহার করা হয় যেমন
গুগলের জন্য <meta name=”googlebot” content=”index”>
ইয়াহুর জন্য <meta name=”Slurp” content=”index”>
MSN এর জন্য <meta name=”msnbot” content=”index”>
Language META Tag:
এই মেটা ট্যাগের মাধ্যমে ওয়েবসাইটি কোন ভাষায় লেখা তা জানা যাবে। সাধারণত বেশীর ভাগ
সাইটটে ইংরেজী ভাষা ব্যবহার করা হয়। এই ট্যাগটি এমন
<META HTTP-EQUIV=”Content-Language” content=”EN”>
ওয়েবসাইটে <H1> থেকে <H6> ট্যাগ ব্যবহার করা:
ওয়েবসাইটের পেইজ গুলোতে শিরোনাম ব্যবহার করলে তা অবশ্যই h1,h2,h3,h4,h5,h6 ট্যাগ
গুলোর মধ্যে ব্যবহার করা উচিৎ। কারণ সার্চ ইঞ্জিন গুলো ওয়েবসাইটের Bold <b> ,Italic <it>
Underline <u> এই ট্যাগ গুলো তাদের এললগারিদমের মধ্যে পড়ে না। তাই সার্চ ইঞ্জিন <H1> থেকে
<H6> ট্যাগ গুলোকে এড করার চেষ্টা করে। কোন সার্চ ইঞ্জিন যখন কোন পেইজ ক্রাউলিং করে তখন
সে যদি <H1> থেকে <H6> এর মধ্যে কোন ট্যাগ খুজে পায় তাহলে সে সেটিকে ঐ কন্টেট বা পেইজ এর
হেডলাইন বা শিরোনাম হিসাবে গ্রহণ করে। তাই অন-পেইজ অপটিমাইজেশনে এই ট্যাগ গুলো ব্যবহার
আরো জানুন:
করলে সার্চ ইঞ্জিন জন্য ওয়েবসাইটি অনেক অংশেই তৈরী হয়ে যাবে। নিম্নে এর ব্যবহার দেওয়া হলো:
কোন লেখা শুরু করার প্রথমেই <H1> ট্যাগ শিরোনাম হিসাবে ব্যবহার করা উচিৎ।
এই ট্যাগের মধ্যে কাংখিত কী-ওয়ার্ডটি ব্যবহার করা। যথা সম্ভব ৬০ অক্ষরের মধ্যে রাখতে চেষ্টা করা।
একই কী-ওয়ার্ড বার বার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা। তা না হলে সার্চ ইঞ্জিনগুলো এটিকে স্প্যামিং
হিসাবে ধরে নিবে। লেখার মাঝখানে <h2> বা অন্য গুলো উপ শিরোনাম হিসাবে ব্যবহার করার চেষ্টা
করা। এতে করে সাইটটি অনেকটা ন্যাচারেল মনে হবে। আর প্রতিটি সার্চ ইঞ্জিনই সাইটের নমনীয়তা বা
ন্যাচারেল ভাবটিকে সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে।
আরো জানুন:
লেখা গুলো পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদেরকে শেয়ার করতে ভুলবেন না । আপনার
সুচিন্তিত মতামত আমার একান্ত কাম্য। তাই এই বিষয়ে আপনার যদি কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে
অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানাবেন। আমি আনন্দের সহিত আপনার মতামত গুলো পর্যালোচনা করে
রেপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করবো।
ভাল থাকবেন।