কিভাবে আপনার মূল্যবান ব্লগকে আরো উন্নত করতে পারবেন?
কিছু গুরুত্বর্পূণ পদক্ষেপ অনুসরণ করে আপনি নিজের ব্লগকে আরও উন্নত করতে পারেন। আসলে যখন আমি ব্লগিংয়ে নতুন ছিলাম, তখন আমার দিনগুলি খুব ভাল যাচ্ছিলো না।শুরুতে আমি আমার ব্লগে অনেক ভূল করেছি।এবং তার সমাধান।ফলস্বরূপ, আমার ব্লগ অবিলম্বে একটি অপেশাদার হয়ে ওঠে।
আমি ভাগ্যবান কারণ আমি বিভিন্ন কৌশল শিখতে পারি যা আমার কুৎসিত ব্লগটিকে শীঘ্রই একটি সুন্দর রূপে পরিণত করেতে পেরেছি।
প্রথমত, আমি আমার সমস্ত কৌশলটি আমার ব্লগের জন্য একটি গোপন অস্ত্র হিসাবে রাখতে চেয়েছিলাম। আমি ভেবেছিলাম যে প্রায় কোনও কিছুই থেকে কীভাবে আরও ভাল ব্লগ তৈরি করা যায় সে সম্পর্কে আমি ধারণাগুলি ছড়িয়ে দিলে এটি আরও ভাল হত।
সুতরাং, আজকে আমার ব্লগ পোস্টটি দেখুন এবং ভালো মতো পরিকল্পণা করে তারপরে শুরু করতে পারেন।
মূল্যবান ব্লগগুলিকে আরো উন্নত করতে 12 টি পদক্ষেপ আপনার দরিদ্র ব্লগকে উন্নত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপগুলি শিখার এখন সময় এসেছে । তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক, আপনার সাইটটি উন্নত করতে কিছু গুরুত্বর্পূণ পথক্ষেপ।
১। নিজের উন্নতি করতে হবে:-
যে কোনও কিছু ভাল করার জন্য, আপনাকে প্রথমে নিজের কাজটি করতে হবে। আপনি আপনার জীবনে যে কোনও কাজের জন্য এটি সত্য। আমি আপনার সাথে এই সম্পর্কে আমার নিজের গল্প শেয়ার করতে পারি। আমি যখন আমার প্রথম ব্লগটি শুরু করেছি, তখন আমার ব্লগটি কীভাবে উন্নত করা যায় সে সম্পর্কে আমার কোন আকর্ষণীয় ধারণা ছিল না। হাস্যকরভাবে, আমি এই ব্লগটি বেশি দূর নিয়ে যেতে পারিনি।
তাহলে আমার একটু ধারণা থাকা সত্ত্বেও কেন আমি আরও ভাল কিছু করতে পারিনি? সহজ উত্তরটি হ’ল আমি তখন উন্নত ছিলাম না। তাই আমি এ গুলো করতে পারিনি।সমস্ত ধারণা আমার ব্লগের উন্নতির জন্য ছিল, কিন্তু সেগুলির কোনটি আমার পক্ষে ছিল না।
এটি কারণ আমি নিয়মিতভাবে আমার কাজের প্রতি দৃষ্টি দিতে পারিনি। যদি আমি কাজ করার একটি ভাল অভ্যাস তৈরি করতে পারতাম তাহলে এ রকম কোন সমস্যা হতো না আমার সাইটে। তাই আমি প্রথমে নিজেকে উন্নতি করে থাকি তবে আমার প্রথম কয়েকটি অপেশাদার ব্লগগুলি দিয়ে আমি আরও অনেক ভাল করতে পারতাম।
যাইহোক, আমি এখন ভাগ্যবান বোধ করছি কারণ আমি প্রথম থেকেই আমার সমস্যাটি বুঝতে পারি। যদিও নিজেকে উন্নত করার জন্য আমাকে অনেক কিছু করতে হয়েছিল (আমি এখনও উন্নতি করছি), কিন্তু আমি সেই জিনিসগুলির মূল্য হাতের মুঠোয় দেখতে পেয়েছি।
নিজেকে উন্নত করার জন্য আমাকে এখানে কিছু জিনিস করতে হয়েছিল । সে বিষয় গুলো আমি আপনাদের সামনে বলতে চাই, আমার মনে হয় আপনাদের কাজে লাগবে:-
- আমি সবসময় অলস লোক থাকায়, আমার অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছিলো।
- তারপরে, আমি আমার সময়কে মূল্য দিতে শুরু করি।
- সময়ের কাজ সময়ের মধ্যে শেষ করতে থাকি।
- আমি যৌক্তিকভাবে চিন্তা শুরু করলাম।
- এবং সামনের দিকে এগিয়ে যেতে শুরু করলাম।
- আমি আমার ব্লগে নিয়মিত কাজ শুরু করি।
- এবং সাফল্যের মুখ দেখতে পায়।
আমার ব্লগিংয়ের প্রথম পর্যায়ে এই কয়েকটি জিনিস আমাকে করতে হয়েছিল।
এছাড়াও আমাকে আরো অনেকগুলি কাজ করতে হয়ে ছিলো, তবে উল্লিখিতগুলি শীর্ষস্থানীয়, যা আমি অনুসরণ করেছি এবং এখনও অনুসরণ করছি।
২। ব্লগিংয়ের জন্য একটি দুর্দান্ত জায়গা সন্ধান করুন:-
ব্লগিং আপনাকে কাজ করার জন্য জায়গা দেয় , তবে আপনি একটি স্থান সুরক্ষিত করতে পারেন যেখানে আপনি কোনও ছুটি এবং ভ্রমণের উদ্দেশ্যে না গেলে আপনি বেশিরভাগ সময় ব্লগিংয়ে ব্যয় করতে পারেন।
সুতরাং আপনার ব্লগের জন্য উপযুক্ত জায়গা রাখা একটি বাধ্যতামূলক কাজ এবং অনেক ব্লগার তাদের ব্লগিং কেরিয়ারের প্রাথমিক পর্যায়ে এই গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটি অনুধাবন করতে ব্যর্থ হন।
সবার আগে, এমন কোনও জায়গা সন্ধান করুন যেখানে আপনি ভাবতে পারেন, এবং সেখানে আপনি স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করতে পারেন। আমি এটির উপর জোর দিচ্ছি কারণ এমন কিছু বাড়ি রয়েছে যা বিশৃঙ্খলা এবং / অথবা অতিথিতে পূর্ণ। আপনার যদি এটির মতো হয়, তবে আপনার ব্লগের জন্য কাজ করতে আপননাকে অনেক সংগ্রাম করতে হবে।
এখন, আপনার বাড়ির দিকে নজর দেওয়া যাক এবং আপনার ঘরে কোন রুম বা আপনার বাড়ির কমপক্ষে কিছুটা অংশ প্রতিদিনের ভিত্তিতে বেশিরভাগ সময় শান্ত থাকে তা পরীক্ষা করে দেখুন। তারপরে, ব্লগিংয়ের জন্য জায়গাটি প্রস্তুত করুন। আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিতে পারি যে এই ধরণের জায়গায় কাজ করে আপনি আরও বেশি উৎপাদনশীলতা পাবেন।
৩। কাজের প্রতি মনোযোগ দিতে হবে :-
আমরা কাজের সময় বিভিন্নভাবে বিভ্রান্তিতে পড়ে থাকি। এমন অনেকগুলি ক্রিয়া রয়েছে যা আপনাকে বিভিন্ন ধরণের বিঘ্ন থেকে দূরে রাখতে পারেন। মনে করুন যে আপনি সেই ব্যক্তি যাকে প্রতিদিন ভিত্তিতে শত শত ফোন কল রিসিপ করতে হয়, তবে আপনার ব্লগের উন্নতির জন্য আপনার সংখ্যাটি সীমাবদ্ধ করা উচিত। এটি আসলে আপনার ব্লগিংয়ের জন্যই নয়, যে কোনও কাজের জন্যও ভাল।
আপনার বন্ধু, পরিবারের সদস্য এবং ব্যবসায়ীদের বলুন যে আপনি ঠিক কোন সময় ব্যস্ত থাকবেন এবং ঠিক সে সময় কোনও ফোন কল রিসিপ করতে অক্ষম। সুতরাং, যদি প্রয়োজন হয় তবে আপনি নিজের ব্লগিংয়ের সময় আপনার ফোনটিও স্যুইচ অফ করতে পারেন।
এছাড়াও, ব্যাঘাত কেবল ফোন কলগুলি থেকে আসে না, ইন্টারনেট বিভ্রান্তিতে পূর্ণ। আমি আপনাকে বলতে পারি যে আপনি বিভিন্ন সাইট পরিদর্শন এবং সময়ে সময়ে আপনার ব্লগের বিশ্লেষণ পর্যবেক্ষণ করে আপনার বেশিরভাগ সময় নষ্ট করেন। আসলে, কী ঘটছে তা দেখতে বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়া প্রোফাইল এবং বিশ্লেষণগুলি পরীক্ষা করা আমার একটি খারাপ অভ্যাস ছিল।
এগুলি হ’ল ক্ষতিকারক জিনিস যা মহা বিড়ম্বনার জনক। সুতরাং, ব্লগিংয়ের পথে আপনি যে বিঘ্নগুলির মুখোমুখি হতে পারেন সেগুলি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। আমি এখানে একটি ব্লগ পোস্টও লিখেছিলাম: সর্বাধিক ব্লগাররা কীভাবে তাদের সময় নষ্ট করছে।আশা করি আপনারা পোষ্টটি পড়ে নিবেন।
৪। গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস রয়েছে যা আপনার জন্য দরকারী:-
কিছু প্রয়োজনীয় ডিভাইস ছাড়া আপনি ব্লগিং করতে পারবেন না।
- একটি ডেস্কটপ বা একটি ল্যাপটপ,
- ইন্টারনেট সংযোগ,
- একটি ডিজিটাল ক্যামেরা সবই ব্লগিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়।
অনেক লোক তাদের প্রয়োজনীয় ডিভাইসগুলি পরিচালনা না করেই ব্লগিং শুরু করে এবং ফলস্বরূপ, শীঘ্রই তারা প্রকৃত সমস্যায় পড়ে। আমি আশা করি আপনি একই কাজ করবেন না।
সুতরাং, সবার আগে, আপনার ব্লগিংয়ের জন্য ডিভাইসগুলির জন্য প্রয়োজনীয়তার মূল্যায়ন করুন এবং তারপরে একটি তালিকা তৈরি করুন। অবশেষে, আপনি ব্লগিং শুরু করার আগে কীভাবে এই সমস্ত জিনিস পরিচালনা করবেন তা সন্ধান করুন।
আপনি যদি ইতিমধ্যে একজন ব্লগার হয়ে থাকেন এবং ব্লগিংয়ের জন্য আপনার কাছে প্রয়োজনীয় জিনিস না থাকে তবে আপনার সমস্ত প্রয়োজনীয় জিনিস পরিচালনা করার জন্য আপনারও একই কাজ করা উচিত।
৫। বর্তমান হোস্টিং প্যাকটি দেখুন:
আপনি যদি নিজের ব্লগটি চালাচ্ছেন তবে অবশ্যই এটি কোনও হোস্টিং সংস্থার হোস্টিং প্যাকটিতে হোস্ট করা উচিত! হোস্টিং সংস্থাটি ভাল কিনা, তা যাচাই করার এখন সময় এসেছে। হোস্টিং প্যাকটি যদি ভাল না হয় তবে আপনার একই হোস্টিং সংস্থার একটি উচ্চতর প্যাক আপগ্রেড করা উচিত।
অন্যদিকে, আপনি যদি দেখেন যে হোস্টিং সংস্থাটি আপনি ব্যবহার করছেন সেটি যথেষ্ট ভাল নয়, তবে আপনার পরবর্তী অংশে শীঘ্রই এটি পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। আপনি Namecheap.com সাইট থেকে ডোমেন এবং হোষ্টিং কিনতে পারেন। খুব ভালো সাইট অনলাইনে ওযেবসাইট তৈরি করার জন্য।
এছাড়া আরো কিছু মূল্যবান সাইট আছে, আপনি চাইলে এখান থেকে ডোমেন এবং হোষ্ট কিনতে পারেন। সে সব সাইটগুলো হলো:- Namecheap, Bluehost, Domain.com.
৬। প্রয়োজনে হোস্টিং সংস্থা পরিবর্তন করুন:
যেমনটি আমি আপনাকে জানিয়েছি যে আপনি হোস্টিং সংস্থা পরিবর্তন করতে হবে যদি আপনি এটি পরীক্ষা করে নিচ্ছেন যে এটি ঠিকমতো কাজ করছে না। একটি দরিদ্র হোস্টিং সংস্থা অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয়, কারণ এটি আপনার ব্লগিংয়ের স্বপ্নটি ভেঙে দিতে পারে।
সুতরাং, এটি সম্পর্কে সাবধানতা অবলম্বন করুন এবং একটি শালীন হোস্টিং সংস্থায় আপনার ব্লগটি চালান। অংশটি মসৃণ ব্লগিং সম্পর্কে অত্যন্ত গুরুতর হওয়ায় এই অংশটিকে কখনও হালকাভাবে নেবেন না। তাই আপনি চাইলে নিজে দেওয়া বেষ্ট সাইট থেকে আপনার মূল্যবান ডোমেন এবং হোষ্ট কিনতে পারেন। সে সব সাইটগুলো হলো:- Namecheap, Bluehost, Domain.com.
৭। একটি ভাল লোগো এবং ফ্যাভিকন রয়েছে:
ফ্যাভিকন একটি ব্লগের জন্য প্রথম জিনিস যা ব্রাউজারে লোড না হওয়ার পরেও তা দৃশ্যমান হতে পারে। সুতরাং, আপনি কল্পনা করতে পারেন যে কোনও ব্লগের ফ্যাভিকনটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তবে সমস্যাটি হ’ল অনেক ব্লগার তাদের ব্লগের ফ্যাভিকন ব্যবহারের আসল শক্তি উপলব্ধি করতে পারে না। আপনার ব্লগের ব্র্যান্ডকে শক্তিশালী করার জন্য খুব সুন্দর দেখাচ্ছে ফ্যাভিকন খুব কার্যকর।
এছাড়াও, আপনার ব্লগের লোগো খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং এর জন্য লোগো ডিজাইনে আপনার কম গুরুত্ব দেওয়া উচিত নয়। আপনি যদি ডিজাইনিং করতে ভাল হন তবে আপনি আপনার ব্লগের জন্য লোগো ডিজাইনের উদ্যোগ নিতে পারেন।
আপনি যদি মনে করেন যে লোগো ডিজাইন করার পক্ষে আপনি যথেষ্ট ভাল নন, তবে এটি করার জন্য আপনার কাউকে নিয়োগ দেওয়া উচিত। তারা আপনার সাইটের জন্য ভালোমানের লোগো ডিজাইন করে দিবে। আপনি চাইলে Themeforest সাইটটি দেখতে পারেন।
৮। আপনার লক্ষ্য অনুযায়ী অংশটি সেট করুন:
আপনার ব্লগিংয়ের জন্যও একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করা উচিত। সেরা পদ্ধতির মধ্যে একটি পুরো বছর পরিকল্পনা করা এবং তারপরে লক্ষ্যকে বিভিন্ন স্বল্প সময়ে অর্জনের জন্য ছোট ছোট ভাগে ভাগ করা।
আপনার ব্লগের ক্রিয়াকলাপ এবং সাফল্যের জন্য আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করা উচিত, তবে এটি প্রতিদিনের ভিত্তিতে করার ক্ষেত্রে আপনার খুব বেশি প্রবণতা হওয়া উচিত নয়। আপনি এটি সম্পর্কে কীভাবে অনুভব করছেন তা আমি জানি না তবে আমি যদি প্রতিদিনের লক্ষ্য নির্ধারণ করে নিজেকে চাপ দিই তবে আমি মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে পারি না।
সুতরাং, আমি গণনা শব্দটির দিকে নজর দিই না যা আমাকে চাপ-মুক্ত রাখতে সহায়তা করে। আমি আমার ব্লগের জন্য স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করি এবং এই কারণেই, আমি প্রতিদিনের ভিত্তিতে কোনও লক্ষ্য নির্ধারণের সম্ভাবনা করি না। আমি স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করি এবং এটি আমার লক্ষ্যের চেয়ে বেশি প্রস্তাব দেয়। এছাড়াও, আমি ব্লগিংকে বিরক্তিকর জিনিস হিসাবে গ্রহণ করি না। এই কারণেই আমি স্বাচ্ছন্দ্যে ব্লগিং করতে পারি।
৯। আপনার নিস আবার নির্বাচন করুন এবং এটি আটকে থাকুন:
বেশিরভাগ ব্লগার কীওয়ার্ড গবেষণায় ভাল হওয়ার চেষ্টা করেন এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তাদের বেশিরভাগ প্রো-কিওয়ার্ড গবেষক হয়ে উঠতে পারেন। সমস্যাটি হ’ল যখন আপনি কী কী কীওয়ার্ড সন্ধানের জন্য গবেষণা করবেন তা শিখতে পারেন, তখন আপনি সেই ব্লগিং এর বাইরে থাকা সেই কীওয়ার্ডগুলি ব্যবহার শুরু করেন।
এই সময়টি যখন আপনি আপনার শ্রোতাদের কাছে বাজে কথা বলতে পারেন। সুতরাং, আপনার সর্বদা আপনার ব্লগের কুলুঙ্গিতে থাকা উচিত। আপনার যদি এমন একটি কীওয়ার্ড লিখতে হয় যা অন্য কুলুঙ্গিতে থাকে তবে আপনার এই ধরণের কীওয়ার্ডে লেখার জন্য অন্য একটি ব্লগ শুরু করা উচিত। সুতরাং, আপনার বর্তমান ব্লগিং কুলুঙ্গি সম্পর্কে আবার শিখুন এবং এর সাথে লেগে থাকুন।
১০। বর্তমান বছরের জন্য গবেষণার কীওয়ার্ডগুলি নির্বাচন করুন:
নির্দিষ্ট নিসকে আটকে রাখার সর্বোত্তম উপায় হ’ল আপনি পরবর্তী বছরে যে কীওয়ার্ডটি ব্যবহার করবেন তা সংগ্রহ করা। এটি আপনাকে বারবার কীওয়ার্ডগুলি নিয়ে গবেষণা করতে উদ্বিগ্ন করবে না। বর্তমান বছরের ব্লগিংয়ের জন্য উপযুক্ত কীওয়ার্ডগুলি নির্বাচন করুন
সুতরাং, আপনি আপনার ব্লগের ব্লগ পোস্ট লেখার জন্য যে কীওয়ার্ড ব্যবহার করবেন তার একটি তালিকা সন্ধান করুন। তারপরে আর তাকাবেন না। এই কীওয়ার্ডগুলিতে অটল থাকুন এবং আপনার ব্লগ পোস্টগুলি একে একে লিখুন।
১১। আপনার ব্লগের গতি বাড়ান:
একটি ব্লগের গতি এটিকে ভালভাবে চালাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কোনও ব্লগের ধীর গতির অর্থ আপনি সময়ের সাথে সাথে আপনার প্রচুর সম্ভাব্য দর্শক এবং র্যাঙ্কিং শীর্ষে হারাচ্ছেন।
কারণটি হ’ল গুগল সমস্ত বড় বড় সার্চ ইঞ্জিনের সাথে সাথে তাদের অনুসন্ধানের ফলাফলের উপরে দ্রুত লোডিং ব্লগ পোস্টগুলি রাখতে চায়।
সুতরাং, আপনার ব্লগটি ধীরগতিতে চলছে কিনা তা পরীক্ষা করুন। যদি এটি ধীর গতি হয় তবে এটিকে পর্যাপ্ত দ্রুত করার জন্য আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
১২। আপনার ব্লগে একটি পরিষ্কার লেআউট রাখতে হবে:
আপনার ব্লগের জন্য একটি পরিষ্কার এবং পরিষ্কার লেআউট আপনার পাঠকদের এতে জড়িত করা বেশ বাধ্যতামূলক। কারণটি হ’ল বেশিরভাগ মানুষ একটি ঝরঝরে এবং পরিষ্কার ওয়েব পৃষ্ঠা ব্রাউজ করতে পছন্দ করে।
সুতরাং, যদি আপনার ব্লগটি প্রচুর উইজেট এবং বিজ্ঞাপনে অগোছালো হয় তবে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন যে আপনি নিজের ব্লগের কার্যকারিতা নষ্ট করছেন। একই জিনিসটি আমার প্রথম ব্লগে ঘটেছিল যেখানে আমি প্রচুর বিজ্ঞাপন ব্যবহার করতাম এই আশায় যে এগুলি আরও অধিক অনুমোদিত বিক্রয় নিয়ে আসবে। আসলে, লিঙ্কগুলি থেকে অনুমোদিত পণ্য বিক্রয় করার ক্ষেত্রে আমি বিপরীত ফলাফল পাচ্ছিলাম।
১৩। ব্লগের প্রতিক্রিয়াটি পরীক্ষা করুন এবং প্রয়োজন হলে ঠিক করুন:
আজকাল, অনলাইন অনুসন্ধানকারীরা তাদের পছন্দসই সামগ্রীটি পড়তে বিভিন্ন ডিভাইস ব্যবহার করেন। ফলস্বরূপ, আপনি প্রতিক্রিয়াশীল লেআউটটির গুরুত্ব দেখতে পান যা কোনও পর্দার যে কোনও আকারের সাথে মানিয়ে নিতে পারে।
সুতরাং, আপনার ব্লগটি একটি প্রতিক্রিয়াশীল কিনা তা পরীক্ষা করে দেখুন। যদি তা না হয় তবে এটি সম্পূর্ণরূপে প্রতিক্রিয়াশীল করার সময়। আপনি যদি মনে করেন যে আপনি এটির কয়েকটি পয়েন্ট মিস করছেন তবে এসইও আবার শিখুন ।তারপরে কাজ করুন।আপনার সাইটের দেওয়া পোষ্টগুলো চেক করার জন্য SEMrush এর সাহায্য নিতে পারেন।
আপনি যদি ইন্টারনেটে আপনার কাজের উপস্থিতি দেখাতে চান তবে আপনার এসইওতে ভাল হওয়া দরকার। হ্যাঁ, ভাল এসইও অনুশীলন আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ারে দুর্দান্ত সাফল্য আনতে পারে। সুতরাং, কখনও অন্ধ লেখক হবেন না, বরং আপনার অনলাইন লেখার সমস্ত ক্ষেত্রে SEO এর সহায়তা নিন।
১৪। সমস্ত জিনিস কার্যকর করুন এবং উন্নত ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করুন:
যে কোনও কিছুতে ভাল করার অর্থ এই নয় যে আপনি কেবল সেই জিনিসটিতে কীভাবে ভাল করতে পারবেন তা শিখবেন। শেখার অংশটি গুরুত্বপূর্ণ, তবে বাস্তবায়ন অংশটি তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
এখন পর্যন্ত আপনি কীভাবে অপেশাদার ব্লগকে আরও উন্নত রূপে পরিণত করতে শিখেছেন এবং সময়ের সাথে সাথে একটি দুর্দান্ত ব্লগ তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনার সমস্ত শিক্ষার বাস্তবায়ন করার সময় এসেছে।
১৫। কাজের প্রতি সময় দিন:
আপনি টাইম মেশিন না, যে তৈরি কজের ফলাফল খুব সহজে পেয়ে যাবেন। আপনার ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রেও একই জিনিস। আপনি কখনই কিছুদিন বা এর মধ্যে দুর্দান্ত ফলাফল দেখার আশা করতে পারবেন না। সুতরাং, তরঙ্গ আপনাকে ধরে না যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা আপনার জরুরি প্রয়োজন।
সুতরাং এগুলি হ’ল গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট যা আপনার ব্লগ উন্নত করার জন্য বজায় রাখতে হবে।
পরিশেষে:লেখাটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদেরকে শেয়ার করতে ভুলবেন না । তাই এই বিষয়ে আপনার যদি কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানাবেন। আমি আনন্দের সহিত আপনার মতামত গুলো পর্যালোচনা করে রেপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করবো। ভাল থাকবেন।
আমরা যারা ওয়ার্ডপ্রেস সাইট ব্যবহার করি । আমরা কখনো চাইনা আমাদের ওয়েবসাইট টি স্লো থাকুক। তাছাড়া, গুগলের সার্চ র্যাঙ্কিং এর অনেক বড় একটা ফ্যাক্টর হলো এই সাইট স্পীড। কাজেই আপনার ওয়ার্ডপ্রেসের সাইট স্পীড অপ্টিমাইজেশনের প্রয়োজনীয়তা অনেক। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে আপনার সাইটের স্পিড বাড়ানো যায়:
Best Affiliate Marketing Site
ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য বিখ্যাত সাইটটি হলো ‘‘Fiverr’’ আপনি এখানে সকল ধরনের কাজ পাবেন।। নতুন ওয়েব সাইট খুলতে আপনার প্রয়োজন হবে ভালো ডোমেন এবং হোষ্টিং সাইট ।
আমার জানা মতে অনলাইনে বেষ্ট ডোমেন সাইটটি হলো ‘‘Namecheap, Domain.com’’এবং বেষ্ট হোষ্টিং সাইটটি হলো‘‘ Bluehost, iPage’’ ওয়েব সাইট আরো ভালো ভাবে সাজানোর জন্য প্রয়োজন হয় ভালো ‘‘theme and plugin’’ আমার জানা মতে বেষ্ট সাইটটি হলো ‘‘Theme Forest’’ আপনাদের সুবিধার জন্য বেষ্ট ৫ টি থিমের নাম উল্লেখ করলাম। ‘‘Avada, The7, Flatsome, BeTheme, Bridge’’ অনলাইনে সকল কাজ ইংরেজিতে হয়ে থাকে।
আর আপনার ইংরেজি লেখা সঠিক হচ্ছে কিনা তার যাচাই করার জন্য আপনি বেষ্ট Grammar checker সাইট ‘‘Grammarly’’ ব্যবহার করতে পারেন। অনলাইনে এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে আপনি ‘‘Amazon, CJ, Impact’’ সাইটটি ব্যবহার করতে পারেন।
আপনার মূল্যবান সাইটটি SEO করে অনলাইনে ভালো পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আপনি ‘‘SEMrush, Yoast SEO, ConvertKit’’ ব্যবহার করতে পারেন। এবং সর্বপরি অনলাইনে কাজের টাকা উত্তোলনের জন্য আপনি বেষ্ট Dollar transaction Site ‘‘Payoneer’’ সাইটে এ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন এবং এখান থেকে Dollar উত্তোলন করতে পারেন।
আমি বিশ্বাস করি আপনি অনলাইনে এ সমস্ত সাইট ব্যবহার করলে আপনার অনেক উপকার হবে।।