আজ আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে কারো সাহায্য ছাড়াই নিজে নিজে ওয়েবসাইট বানানো
যায়।তো আমার দেখানো পদ্ধতি অনুসরণ করে আজই আপনার পার্সোনাল বা বিজিনেস ওয়েবসাইট
তৈরি করুন,
কোনো কোডিং ছাড়াই!
তবে ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম দেখানোর আগে নিচের কয়েকটি জিনিস সম্পর্কে আপনার জেনে নেয়া উচিৎ।
আপনি 2 টি উপায়ে ওয়েবসাইটটি খুলতে পারেন!
(১) আপনি নিজেঃ
আপনার নিজের সাইট নিজেকে খোলার জন্য আমি সবথেকে বেশি গুরুত্ব দেব কারন এটি আপনাকে
অনেক কিছু শিখতে ও সরাসরি আমেরিকান সার্ভার পেতে সাহায্য করবে। তবে এক্ষেত্রে আপনার নিজের
একটি ইন্টারন্যাশনাল কার্ড (মাস্টারকার্ড বা ক্রেডিট কার্ড) থাকতে হবে।
কিভাবে নিজেই নিজের ওয়েবসাইট খুলবেন তা আমি এই গাইডে দেখিয়েছি তাই গাইডটি দেখতে থাকুন।
আপনি নিজে ওয়েব সাইট খোলার নিয়ম জানতে পারলে অনেকভাবেই লাভবান হতে পারবেন!
(২) অন্য যেকোন লোকাল কম্পানির কাছ থেকেঃ
এক্ষেত্রে আপনি রিসেলার হোস্টিং পাবেন তার মানে হল তারা তাদের কিনে নেওয়া হোস্টিং প্যাক থেকে
একটি ক্ষুদ্র অংশ আপনাকে দেবে।তাই এই উপায়ে আপনার ওয়েবসাইটটি না খোলাই উত্তম। তাহলে ১
নাম্বার উপায়টি দেখুন যে আপনার দ্বারা তা সম্ভব হয় কিনা। ১ নাম্বার পদ্ধতিতে আপনি আপনার
সাইটটি খুলতে ব্যর্থ হলে আমার সাথে যোগাযোগ করুন যাতে করে আমি আপনাকে একটি এসইও রেডি
ওয়েবসাইট খুলে দিতে পারি।আমার বিশ্বস্ত লোক আছে ।
আর উক্ত কোন পদ্ধতি অবলম্বন না করলে 2 নাম্বার উপায়টি ফলো করতে পারেন।
একটি ওয়েবসাইট বানানোর খরচ কেমন?
ডোমেন : ডোমেন কিনতে একটি .com এক্সটেনশনের ডোমেইন এর মূল্য ৯ থেকে ১২ ডলার হয়ে
থাকে যার বাংলাদেশী টাকায় মূল্য দাঁড়ায় ৮০০ টাকার মতো।
হোস্টিং প্যাকেজ : আর একটি ভালোমানের আমেরিকান হোস্টিং এর দাম ১৩০০ টাকা থেকে শুরু হয়ে
অনেক দামী হোস্টিং পাওয়া যায় ।
এস এস এল র্সাটিফিকেট : ওয়েব সাইটের জন্য একটি SSL সার্টিফিকেট প্রথম বছর ১৫০ টাকায়
পাওয়া যায়। পরে আস্তে আস্তে বাড়ে ।
থিম : আপনার সাইটের থিমটি অজস্র ফ্রি অপশন থেকে বেছে নিতে পারেন, তবে আপনি যদি আপনার
সাইটের প্রিমিয়াম লুক ও পারফরমেন্স চান, তবে একটি ভালো থিম কিনে নিতে পারেন যা বিভিন্ন দামে
পাওয়া যায়।
সুতরাং আমি যদি প্রথম ৩ টি জিনিস যেমন একটি ডোমেইন, একটি হোস্টিং প্যাকেজ, ও একটি
সার্টিফিকেট এর মূল্য যোগ করি, তবে তার সর্বমোট মূল্য হবে –
৮০০ + ১৩০০ + ১৫০ = ২২৫০ টাকা।
তো মাত্র ২২৫০ টাকা খরচেই আপনি পেয়ে যেতে পারেন আপনার নিজের একটি ওয়েবসাইট।
আপনার ওয়েবসাইটের সবকিছুই আমেরিকার বিখ্যাত ডোমেইন রেজিস্ট্রার ও ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি
Namecheap এর কাছ থেকে কিনতে পারেন।
Namecheap কোম্পানির বিভিন্ন প্রোডাক্ট এর বিষয়ে জানতে নিচে ক্লিক করুন:
Domains সর্ম্পকে ক্লিক করুন । কোন প্রোডাক্টের কেমন দাম ।
Hosting সর্ম্পকে ক্লিক করুন । কোন প্রোডাক্টের কেমন দাম ।
WordPress সর্ম্পকে ক্লিক করুন । কোন প্রোডাক্টের কেমন দাম ।
Security SSL Certificates সর্ম্পকে ক্লিক করুন । কোন প্রোডাক্টে র কেমন দাম ।
সীমিত সময়ের জন্য বর্তমানে চলমান আকর্ষণীয় ছাড়সমূহ!
Namecheap Stellar হোস্টিং ৫০% ডিসকাউন্ট . Buy Now
Namecheap Stellar Plus হোস্টিং ২৬% ডিসকাউন্ট .Buy Now
Namecheap Stellar Business হোস্টিং ২০% ডিসকাউন্ট. Buy Now
.Com ডোমেইন মাত্র ৮.৮৮ ডলার Buy Now
একটি ওয়েবসাইট খুলবেন যেভাবে?
এখন জানাবো কিভাবে ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। তাহলে আসুন বন্ধুরা জেনে নেয় কিভাবে আপনি খুবিই সহজে একটি ওয়েব সাইট খুলবেন ।
ধাপ ১. আপনার সাইটের নামটি নির্ধারণ করতে হবে :
**প্রথমেই আপনার একটি প্রাসঙ্গিক নাম পছন্দ করে নিতে হবে।
** আপনি আপনার নামেও ওয়েবসাইট বানাতে পারেন।
**তবে আপনি যদি কোনো ব্যবসার নামে সাইট খুলতে চান তবে ওই ব্যবসার নামটিই হবে আপনার ওয়েবসাইটের নাম।
** ওয়েবসাইটের নাম নির্ধারণ হয়ে গেলে পরবর্তী ধাপে যান।
ধাপ ২. হোস্টিং কোম্পানির ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে:
**এবার আপনাকে একটি হোস্টিং কোম্পানির ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে।
** তারপর একটি হোস্টিং কোম্পানির হোস্টিং সিলেক্ট করতে হবে
আমি আপনাকে রেকমেন্ড করতে যাচ্ছি সেটি হলো Namecheap.
Namecheap হোস্টিং পছন্দ করার অনেক কারণ রয়েছে এবং তার কিছু কারণ নিচে দেয়া হলো:
১. আনলিমিটেড স্টোরেজ সুবিধা
২. আনলিমিটেড ব্যান্ডউইডথ সুবিধা
৩. অনেক কম খরচে হোস্টিং করা
৪. Namecheap এর সার্ভার স্পিড ও সার্ভার রেসপন্স টাইম খুবই দ্রুতগতিসম্পন্ন
৫. এই হোস্টিং এর আপটাইম ও খুব ভালো
৬. খুবই রেস্পন্সিভ কাস্টমার সাপোর্ট
আর Namecheap হোস্টিং কোম্পানির রাঙ্কিং এ সব সময়ই ১ থেকে ১০ এর ভিতর থাকে।এছাড়াও আমি এই হোস্টিং এ আমার সাইট চালু করেই প্রথম আয় করতে পেরেছিলাম।
ধাপ ৩. হোস্টিং প্যাকেজ সিলেক্ট করতে হবে।
** এবার আপনার পছন্দ করা হোস্টিং প্যাকেজ সিলেক্ট করতে হবে ।
** যেটি আপনার পছন্দ হয়।
আমার দেখানো Namecheap এর সাইটে প্রবেশ করুন।
*এবার Annually বাটনে ক্লিক করে হোস্টিংটির বাৎসরিক মূল্য জানুন।
*নিচে Namecheap এর ৩ টি হোস্টিং প্যাক দেখতে পাচ্ছেন –
*প্রথম হোস্টিং প্যাকটিই শুরু করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট।
*এবার প্রথম হোস্টিং প্যাকটি কিনতে এর নিচে থাকা Add to Cart বাটনে ক্লিক করুন।
*এটি একটি নতুন পেইজ ওপেন করবে।
ধাপ ৪. আপনার পছন্দের নামে ডোমেইন আছে কিনা তা চেক করতে হবে।
**উপরের Purchase a new domain বাটনটিতে ক্লিক করলে সেটা আপনাকে পরবর্তী পেইজে নিয়ে যাবে।
** যেখানে ডোমেইন চেক করার জন্য একটি ব্ল্যাঙ্ক বক্স পাবেন।
**উক্ত বক্সে আপনার পছন্দ করা ওই ওয়েবসাইটের নামটি দিয়ে চেক করতে হবে। কারন অন্য কেউ আপনার আগেই রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছে কিনা।
** আপনার ওয়েবসাইটের নামটি ওই বক্সে বসিয়ে তার পর একটি .com দিন এবং একটু অপেক্ষা করুন।
**আপনার ডোমেইনটি যদি এভেইলেবল থাকে তবে তার পাশে একটি টিক মার্ক দেখতে পাবেন।
** যদি ডোমেইনটি এভেইলেবল না থাকে তবে আরেকটি ডোমেইন দিয়ে চেক করতে হবে।
**এবার নিচের Add New Domain to Cart বাটনে ক্লিক করুন।
যেহেতু ওয়েবসাইটের ডোমেইন হলো একটি ইউনিক নাম, তাই একটি ডোমেইন কেনা হয়ে গেলে তা আর অন্য কেউ কিনতে পারবে না।
ধাপ ৫. অন্যন্য প্রয়োজনীয় হোস্টিং সার্ভিসসমূহ নির্বাচন করতে হবে।
**ডোমেইন ও হোস্টিং ছাড়াও আরো কিছু সার্ভিস আপনার ওয়েবসাইট পরিচালনার জন্য প্রয়োজন।
** আর তা হলো SSL সার্টিফিকেট যা আপনার সাইটের নিরাপত্তাকে করবে আরো শক্তিশালী।
**SSL সাটিফিকেটটির পাশে থাকা কার্ট বাটনে ক্লিক করলেই তা আপনার পূর্বের বাছাই করা সার্ভিসসমূহের সাথে যোগ হয়ে যাবে।
ধাপ ৬. অর্ডার কন্ফার্ম করতে হবে:
**এবার আপনাকে আপনার বাছাইকরা বা পছন্দ করা সব সার্ভিসগুলো কেনার অর্ডার কনফার্ম করতে হবে।
**আপনার শপিং কার্টে আপনি আপনার মোট বিল এর পরিমান দেখতে পাবেন।
**নিচে একটি স্যাম্পল বিলিং দেখুন –
-আপনার বিল এর থেকে অনেক কম আসবে ।
-যেহেতু আপনি প্রথম হোস্টিং প্যাকেজটি সিলেক্ট করেছেন।
– তাই আপনার বিলটি পে করতে Confirm Order বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৭. সাইন আপ/সাইন ইন করতে হবে ।
** আপনার বিল পে করতে অবশ্যই আপনার বাছাই কৃত সাইটে নতুন একটি ফ্রি এ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। ধরুন সেটি
Namecheap সাইট।
** আপনার যদি আগে থেকেই থাকে তবে Namecheap এ একাউন্ট খুলতে হবে না ।
**এবার SIGN UP বা Sign in and Continue বাটনে ক্লিক করে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন বা একটি নতুন একাউন্ট খুলুন।
**এরপর আপনার পেমেন্ট ইনফরমেশন প্রদানের পর আপনার বিল পরিশোধ হয়ে যাবে ও আপনি আপনার ইমেইল ইনবক্সে একাধিক ইমেইল পাবেন।
**আপনি একটি ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড (Credit Card) বা পেপাল (PayPal) বা পেওনিয়ারের (Payoneer) মাধ্যমে আপনার হোস্টিং ও অন্যন্য সার্ভিসের টাকা পরিশোধ করতে পারবেন।
** আপনার যদি কোন কার্ড না থাকে তবে আপনার আসে-পাশে অনেককেই পাবেন যারা ফ্রীলান্সিং বা অনলাইনে অন্যন্য কাজ করছে।
**তাদের কাছ থেকে তাদের একটি পেমেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করুন ও তাদেরকে ডলারের সমপরিমান বাংলাদেশী টাকা প্রদান করুন।
**আর আপনার যদি নিজের একটি ক্রেডিট কার্ড বা অন্য কোনো ইন্টারন্যাশনাল মাস্টারকার্ড থেকে থাকে তবে তো আর কথাই নেই।
আনন্দের খবর
এখন বাংলাদেশে Eastern Bank LImited (EBL) ব্যাংক একটি মাস্টারকার্ড চালু করেছে যার নাম EBL Aqua MasterCard যার মাদ্ধমে আপনি অনলাইনের যেকোনো পেমেন্ট করতে পারবেন! এর মাধ্যমেও আপনি ওয়েব সাইট খুলতে পারবেন।
**আপনার ওয়েবসাইটের জন্য সবকিছু কেনা শেষ, এখন আপনাকে আপনার সাইটটি সেটআপ করতে হবে।
এজন্য পরবর্তী ধাপগুলো অনুসরণ করুন এবং সে মতো কাজ করুন।
ধাপ ৮. আপনার ইমেইল চেক করুন :
**ইমেইলগুলো চেক করুন ।
** এখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের কন্ট্রোল প্যানেল বা cPanel এর URL ,ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড পাবেন।
ধাপ ৯. আপনার হোস্টিং একাউন্টে প্রবেশ করুন :
** আপনার হোস্টিং একাউন্টে প্রবেশ করে WordPress বা আপনার পছন্দের যেকোনো CMS ইনস্টল করতে পারেন।
**এবার ওই ইমেইল থেকে URL বা লিংকে ক্লিক করে আপনার কন্ট্রোল প্যানেলে যেয়ে ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনার সাইটের কন্ট্রোল প্যানেলে প্রবেশ করুন।
ধাপ ১০. ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করুন :
** cPanel থেকে আপনাকে আপনার সাইটের জন্য একটি কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS) ইনস্টল করে নিতে হবে।
**এজন্য আপনাকে সফটাকুলাস (Softaculous) নামে একটি অন ক্লিক ইনস্টলার ব্যবহার করতে হবে।
**cPanel এর নিচে যেতে থাকুন ও Softaculous নামে একটি সেকশন পাবেন।
**WordPress এ ক্লিক করলে Install Now নামে একটি বাটন পাবেন।
**উক্ত বাটনে ক্লিক করলে কয়েকটি সেকশন সম্বলিত একটি ফর্ম দেখতে পাবেন।
**প্রথম সেকশনটি হলো Software Setup যেখানে আপনাকে কয়েকটি জিনিস সিলেক্ট করে নিতে হবে।
প্রথমেই http:// এর পরিবর্তে https:// সিলেক্ট করুন কারণ আপনার সাইটটিতে SSL ব্যবহার করবেন তাই।
** এখন আপনার সদ্য কেনা ডোমেইনটি সিলেক্ট করুন এবং In Directory ঘরটি খালি রাখুন।
**এবার দ্বিতীয় সেক্শনে (Site Settings) যান যেখানে আপনার সাইটের নাম ও সাইটের ডেসক্রিপশন লিখতে হবে।
তো প্রথম ঘরে আপনার সাইটের নাম ও দ্বিতীয় ঘরে আপনার সাইটের একটি স্লোগান লিখুন।
**এবার তৃতীয় সেকশনটিতে যান যেখানে আপনার সাইটের এডমিন ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড সিলেক্ট করতে হবে।
**এডমিন ইউজারনেম হিসেবে admin বা আপনার নাম সিলেক্ট না করে অন্য কোনো শব্দ ব্যবহার করুন যা আপনার সাইটটিকে হ্যাকারদের হাত থেকে রক্ষা করবে ।
**একই সাথে একটি কঠিন পাসওয়ার্ড সিলেক্ট করুন।
**সবশেষে নিচের Install বাটনে ক্লিক করলেই ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল শুরু হয়ে যাবে। এবং কিছুক্ষনের মধ্যেই আপনার সাইটটি রেডি হয়ে যাবে।
**এবার আপনার Namecheap একাউন্টে সাইন ইন করুন ও আপনার ডোমেইনের পাশে লেখা Manage বাটনে ক্লিক করুন।
**NAMESERVERS এ গিয়ে দেখুন সেখানে Namecheap BasicDNS আছে কিনা।এটিকে পাল্টিয়ে Namecheap Web Hosting DNS সিলেক্ট করে দিন। কয়েক মিনিটের মধ্যে তা সেভ হয়ে যাবে।
**এবার আপনার সাইটে ভিজিট করতে পারবেন যদি আপনার ডোমেইনের প্রোপাগেশন কমপ্লিট হয়ে থাকে। সাধারণত ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে নতুন কেনা ডোমেইনের প্রোপাগেশন কমপ্লিট হয়ে যায়।
তো এই সময়টুকু একটু ধৈর্য্য ধরুন যতক্ষণ না আপনার ডোমেইনটি প্রোপাগেট হয়ে যায়।
ধাপ ১১ . আপনার সাইটে প্রবেশ করুন এবং প্রয়োজনীয় সবকিছু সেটআপ করুন ।
*******আপনার অভিনন্দন আপনার সাইটটি এখন লাইভ হয়ে গেছে********
**আপনি এখন যেকোনো ব্রাউজার দিয়ে আপনার সাইটে প্রবেশ করতে পারবেন।
**এখন আপনার সাইটের ড্যাশবোর্ড এ যেয়ে সবকিছু কন্ট্রোল করতে চাইলে ব্রাউসার এর URL bar এ www.span.com/wp-admin/ দিয়ে সার্চ করুন। এটি হলো আপনার সাইটের নাম।
**এবার আপনার সাইটে প্রবেশের জন্য ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড চাওয়া হচ্ছে । আপনার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার সাইটের ড্যাশবোর্ড বা ব্যাকএন্ড এ প্রবেশ করুন।
**একটি ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট মনের মতো করে সাজানোর জন্য কিছু উল্লেখযোগ্য প্লাগিন ব্যবহার করা খুবিই দরকার। এখানে কিছু প্লাগিন এর লিস্ট দেয়া হলো যা আপনি Plugins – Add New এ যেয়ে ইনস্টল ও একটিভ করে নিতে পারবেন:
- Akismet Ani-Spam
- AMP
- Broken Link Checker
- Glue for Yoast SEO & AMP
- Google Analytics Dashboard for WP
- Redirection
- Sucuri Security
- W3 Total Cache
- WP-Optimize
- Yoast SEO
**এছাড়া আপনি চাইলে ফ্রি থিম এর পরিবর্তে একটি প্রিমিয়াম থিম ও ব্যবহার করতে পারেন যার দাম ৪০ থেকে ১০০ ডলারের মতো।
** আপনার বাজেট টাইট থাকলে এখনই কোনো প্রিমিয়াম থিম ব্যবহার করার দরকার নেই।
** তবে যদি আপনার সাইটকে SEO করে গুগল এ রাঙ্ক এ আনার দরকার হয়, তবে একটি প্রিমিয়াম থিম কিন্তু খুবই জুরুরি।
ধাপ ১২. ওয়েবসাইট পরিচালনা করতে শিখুন এবং নিশ্চিন্তে আপনার ওয়েবসাইটটি চালাতে থাকুন ।
**এখন আপনার সাইটটি নিজের মতো করে ব্যবহার করতে হলে এর জন্য কিছু প্রয়োজনীয় পেইজ তৈরী করতে হবে।
**Posts – Add New এই বাটনে যেয়ে পেইজ ও Pages – Add New এই বাটনের মাধ্যমে পোস্ট লিখতে পারবেন।
এভাবে কাজ করতে থাকুন । তো বন্ধুরা বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয় একটি ওয়েবসাইট তৈরী করা কত
সহজ!তো আর দেরি কেন? এক্ষুনি আপনার স্বপ্নের ওয়েবসাইটটি তৈরী করে ফেলুন এবং আপনার
ব্যবসার প্রসারে আরো একধাপ এগিয়ে যান। আমি আপনাদের সঙ্গে আছি ।শেয়ার করে আপনার
বন্ধুদেরকেও ওয়েবসাইট বানানোর এই সহজ উপায়টি জানিয়ে দিন ।
আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানান আর ভাল লাগলে অবশ্যই শেয়ার করুন ।
ভাল থাকবেন ।।