ওয়েবসাইট: সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জনের ক্ষেত্র হতে পারে একটি ওয়েবসাইট।

ওয়েবসাইট কেন তৈরি করবেন ?

একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে আপনার যে কোন প্রতিষ্ঠানের অনলাইন পরিচয়পএ। যে কোন কোম্পানি, স্কুল,

কলেজ ইত্যাদি সকল প্রতিষ্ঠান তাদের নামে ওয়েবসাইট করে থাকে, যাতে করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে

মানুষ তাদের সম্পর্কে জানতে পারে এবং তাদের বিভিন্ন সেবা বা সার্ভিস সম্পর্কে মানুষ যেন সহজেই

জানতে পারে। এই জাতীয় ওয়েবসাইট গুলো হচ্ছে মূলত প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট।

কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইটের বাইরেও কিন্তু রয়েছে আরও প্রচুর ওয়েবসাইট ।যেগুলো হচ্ছে ব্যক্তিগত

বা ব্যবসায়িক সাইট। এই ধরণের ওয়েবসাইট গুলোতে সাধারণত বিভিন্ন টিপস, ট্রিক, আইডিয়া,

বিনোদন, খবর ইত্যাদি বিষয় দেয়া হয়ে থাকে। এই গুলোকে আপনি অ-প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ও বলতে

পারেন। এই ধরনের ওয়েবসাইট গুলো করা হয় সাধারণত সখের বসে অথবা, লং টাইম ব্যাবসা করার

জন্য।

আরো জানুন: ওয়েব সাইট তৈরি করুন সহজ উপায়ে ।

শুরুতেই বলে নেই, নতুনদের মাঝে ওয়েবসাইট বা ব্লগ নিয়ে বেশ ভাল কনফিউশন দেখা যায়। আসলে

ব্লগ হচ্ছে এক ধরনের ওয়েবসাইট যেখানে নিয়মিত বিভিন্ন বিষয়ে লিখালিখি করা হয়। সেটা হতে পারে

যে কোন বিষয়। আর ওয়েবসাইট হচ্ছে এক ধরনের সাইট যেখানে সাধারণত তেমন কোন চেঞ্জ হয় না,

বা যেখানে লিখালিখির ব্যাপার থাকে না। আপনি ওয়েবসাইট বা ব্লগ যেটাই করুন না কেন সেখান থেকে

অবশ্যই আয় সম্ভব। চলুন তাহলে আলোচনা করা যাক।

ডোমেন নেইম (Domain Name) :

একটি ডোমেন নেইম (Domain Name) হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের অপরিবর্তনীয় নাম। যা

ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা আপনার ওয়েবসাইট অ্যাক্সেস করতে পারেন। যেমন কেউ যদি

ফেইসবুক এ অ্যাক্সেস করতে চায় তখন ব্রাঊজারের অ্যাড্রেসবার –এ www.facebook.com লিখে

Enter চাপলে ফেইসবুক –এর ওয়েবসাইট চলে আসে। এই www.facebook.com হল ফেইসবুক এর

ডোমেন নেইম। একটি ডোমেন নেইম ইন্টারনেটে কম্পিউটারগুলি শনাক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

আপনার যদি অনলাইন সাপোর্ট করে এবং মাষ্টার কার্ড থাকে তাহলে namecheap, GoDaddy,

Domain.com ,HostGator, 1&1 Web Hosting, InMotion, DreamHost, Liquid,

Hostwinds, a2hosting, ইত্যাদি অনেক বিদেশী ডোমেন হোস্টিং কোম্পানি আছে যারা কিনা

ভালো সার্ভিস দেয়। তাদের থেকে কিনে নিতে পারেন।

ওয়েব হোস্টিং (Web Hosting) :

আপনার সাইটের জন্য ওয়েব হোস্টিং কিনতে পারেন আপনার যদি অনলাইন সাপোর্ট করে এবং মাষ্টার

কার্ড থাকে তাহলে namecheap, GoDaddy, Domain.com ইত্যাদি অনেক বিদেশী ডোমেন

হোস্টিং কোম্পানি আছে যারা কিনা ভালো সার্ভিস দেয়। তাদের থেকে কিনে নিতে পারেন।

সি.এম.এস (CMS) ও থিম সিলেকশন:

প্রচলিত কিছু জনপ্রিয় কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের হলো WordPress, Drupal, Joomla,

ExpressionEngine, TextPattern, Radiant CMS, Cushy CMS, SilverStripe ইত্যাদি।

তবে সবচেয়ে সহজ ও বহুল ব্যবহৃত CMS হলো WordPress তাছাড়া এর কাজ সহজ করার জন্য

অনেক প্লাগিন ব্যবহার করতে পারবেন।

সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জন ক্ষেত্র একটি ওয়েবসাইট ।

প্রথম অবস্থায় সবচাইতে বড় যে সমস্যাটি হয় সেটি হচ্ছে, কোন বিষয়ে ওয়েবসাইট বা ব্লগ করবেন

সেটাই খুজে না পাওয়া? এটার মূল কারন হচ্ছে তাড়াহুড়া করা। আমরা যখন কোন উৎসাহমূলক লিখা

পড়ি বা কারন সফলতার গল্প শুনি তখনই মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি আমিও তেমন হব, এর জন্য যত

পরিশ্রম করতে হয় করব। কিন্তু আমাদের প্রধান সমস্যা হচ্ছে আমরা ধৈর্য্য ধরার চেস্টা করতে পারি না,

আমাদের সব কিছু ইন্সট্যান্ট দরকার। আর এই জন্য শেষ পর্যন্ত আমাদের তেমন কিছুই হয় না। আর তাই

যেহেতু আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট একদিন বা দুইদিনের জন্য নয়, যেহেতু এটা সারা জীবনের জন্য তাই

হুট করেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলবেন না যে আপনি কোন বিষয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। ভাবুন, দেখুন,

শুনুন, বুঝুন তারপর সিদ্ধান্ত নিন আপনি কি করবেন এবং কেন করবেন এবং কিভাবে করবেন?

আরো জানুন: ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করুন খুবিই সহজ উপায়ে

আপনি ভাল জানেন এবং আপনার ইন্টারেস্ট আছে এমন যে কোন বিষয়েই আপনি ওয়েবসাইট তৈরি

করতে পারেন। আপনি যাই জানুন না কেন সেটা নিয়েই শুরু করে দিতে পারেন লেখালিখি। শেয়ার

করুন আপনার নিজের জ্ঞান। সেটা কোন বিষয় সেটা কোন ব্যাপার না, কোয়ালিটি থাকলে সব বিষয়েই

সাইট করা যায়। এমন অনেকেই আছেন যারা তাদের সখের অনেক কিছু নিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করেও

সেখান থেকে প্রতি মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করছেন।

আরো জানুন: তাদের জন্য আমার এই ওয়েবসাইট?

আপনি যে বিষয়টি ভালো জানেন বা পারেন সেই বিষয়টিকে ওয়েবসাইট বানানোর কাজে লাগাতে

পারেন। যেমন ধরুন, আপনি একজন ওয়েব ডিজাইনার। তাহলে আপনি চাইলে ডিজাইন সংক্রান্ত বিষয়

নিয়ে নিয়মিত লেখালেখির অভ্যাস করতে পারেন। আপনার সাইটে প্রতিদিন, সম্ভব না হলে প্রতি সপ্তাহে

অন্তত একটি করে পোস্ট দিতে পারেন। চেস্টা করুন যেটা সেটা ইন্টারেস্টিং হয় এবং মানুষ বা ভিজিটর

যাতে সেটা পড়ে নতুন কিছু জানতে পারে। এই ভাবে লিখতে থাকলে দেখবেন একসময় আপনি পার্মানেন্ট

ভিজিটর পেয়ে যাবেন যারা আপনার সাইট নিয়মিত ভিজিট করবে।

আরো জানুন: ওয়েবসাইট কেন তৈরি করবেন এবং কত খরচ হতে পারে ?

তবে এই ক্ষেত্রে, কখনো হেজিটেশনে ভুগবেন না যে কি লিখব, কেমন হবে, কেউ পছন্দ করবে কিনা?

আপনি সেটাই লিখবেন যেটা আপনি জানেন। লিখতে লিখতেই এক সময় আপনি আপনার ব্লগকে জনপ্রিয়

করে তুলতে পারবেন। আপনি যত লিখবেন আপনার লিখা তত আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে থাকবে। একবার

ব্লগ জনপ্রিয় হয়ে উঠলে সেখানে আপনি অন্যান্য লেখকদের ও আমন্ত্রণ করতে পারেন আপনার ব্লগ লিখার

জন্য। এবং অন্যান্য ব্লগাররাও যদি আপনার ব্লগে লিখা শুরু করে দেয় তাহলেই তো কেল্লাফতে ! এরপর

আপানাকে আর আশা করি পেছনে ফিরতে হবে না।

এই ভাবে যদি একটি সাইট কে দাড় করিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে এখানে বিজ্ঞাপন সহ উপরোল্লেখিত

উপায় সমূহ অবলম্বন করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে পার্মানেন্ট আয়ের উৎস হিসেবে গড়ে তুলতে

পারবেন।

          একটি ওয়েব সাইট থেকে কিভাবে সারা জীবন আয় করা সম্ভবঃ

১. এডসেন্স থেকে আয়:

এডসেন্স হলো গুগল এর পে পার ক্লিক এড নেটওয়ার্ক যেখান থেকে আপনি নিয়মিত আয় করতে

পারবেন।

২. এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়:

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি খুব ভালোভাবে আপনার সাইটকে মানিটাইজ করতে পারেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো অন্য কোম্পানির প্রোডাক্ট একটি নির্দিষ্ট পরিমান কমিশনের ভিত্তিতে বিক্রি

করা।

আরো জানুন: বই লিখেছেন পাবলিশ করতে পারছেন না? চিন্তা নায় ।
৩.ইমেইল কালেকশনঃ

আপনি বিভিন্ন উপায়ে ইমেইল কালেকশন করে তা বিভিন্ন কোম্পানীর কাছে বিক্রি করতে পারেন।

সেখান থেকে আয় হতে পারে।

৪.ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়:

আপনি অনলাইনে ডিজিটাল প্রোডাক মার্কেটিং করে আয় করতে পারেন।

৫. ডোনেশন থেকে আয়:

আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইট থেকে ডোনেশন নেয়ার ব্যবস্থাও করতে পারেন। এ ধরণের ডোনেশন

ভিত্তিক ওয়েবসাইট করে অনেক দাতাসংস্থা তাদের ফান্ড ক্রিয়েট করে। একটি সাইট থেকে ডোনেশনের

মাধ্যমেও আয় করা সম্ভব।

৬. ই-কমার্স ব্যবসা করে আয়:

দুনিয়া কাঁপানো আমাজন ডট কম কিন্তু একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট। চাইলেই আপনিও একটি ই-কমার্স

সাইট তৈরী করে তা থেকে আয় শুরু করতে পারেন।

৭. স্পন্সরড পোস্ট থেকে আয়:

স্পন্সরড পোস্ট হলো আপনার সাইটে অন্য কোনো কোম্পানির পোস্ট পাবলিশ করা। এর বিনিময়ে ওই

কোম্পানিটি আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা দেবে।

৮. এড স্পেস বিক্রি করে আয়:

আপনার সাইটে ভিজিটর সংখ্যা ভালো পরিমানের হলে অনেক কোম্পানি তাদের এড আপনার সাইটে

দিতে চাইবে যার বিনিময়ে আপনি একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা চার্জ করতে পারেন।

আরো জানুন: আমি খুশি নিজের প্রথম ওয়েবসাইট টি হাতে পেয়ে ।
৯. ফ্রিল্যান্সিং করে আয়:

আপনার যদি কোনো ফ্রিল্যান্সিং স্কিল থেকে থাকে তবে তা কোনো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে না যেয়ে

আপনার সাইটে প্রদর্শন করেই কাজ শুরু করতে পারেন।

১০. সাবস্ক্রিপশন (কিছু এক্সক্লুসিভ কনটেন্ট এর জন্য) করে আয়:

আপনার সাইটের কিছু অংশে প্রিমিয়াম কনটেন্ট রাখতে পারেন যা আপনার অডিয়েন্সদের কিনে নিতে

হবে। এভাবে আপনি আপনার সাইট থেকে আয় বাড়াতে পারেন।

১১. ফ্রিল্যান্সিং মিডলম্যান থেকে আয়:

আপনি নিজে কাজটি না পারলে মিডলম্যান হিসেবে অন্য স্কীলড ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে আপনার

ক্লায়েন্টদের কাজটি করে দিতে পারেন। এর বিনিময়ে আপনি একটি মধ্যভোগী হিসেবে ভালো আয় করতে

পারবেন।

১২. কনসাল্টিং থেকে আয়:

আপনি যে বিষয়ে দক্ষ সে বিষয়ে কনসালট্যান্সি ও আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে করা সম্ভব! এবং

এখান থেকে আয় করতে পারেন।

১৩. কোচিং করে আয়:

কোর্স বিক্রির মতো ডিজিটাল কোচিং ও হতে পারে আপনার ওয়েবসাইট থেকে আয়ের এক অনন্য

উপায়।

আরো জানুন: ওয়েব সাইট খুলুন আর আয় করুন
১৪. নিজস্ব ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে আয়:

আপনি ডিজিটালভাবে যেকোনো বিষয়ের ওপর একটি বই লিখতে পারেন যাকে ইবুক বলে।এরপর

আপনার ওয়েব ভিজিটরদের কাছে আপনি নির্দ্বিধায় আপনার ইবুক বিক্রি করে তা থেকে আয় করতে

পারেন।

১৫. কোর্স বিক্রি করে আয়:

আপনি যদি কোনো বিষয়ের ওপর দক্ষ হন, তবে তার ওপর একটি কোর্স তৈরী করে তা আপনার

ওয়েবসাইটের মাদ্ধমে বিক্রি করতে পারেন।

১৬. ড্রপশিপিং থেকে আয়:

ড্রপশিপিং এখন একটি খুবই জনপ্রিয় ব্যবসা এবং আপনিও এই কনসেপ্টটি ছোট পরিসরে আপনার সাইটে

ব্যবহার করতে পারেন।

১৭. ফ্রিল্যান্সিং এজেন্সী থেকে আয়:

আপনার যদি একটি টিম থেকে থাকে তবে তাদেরকে নিয়ে একটি ফ্রিল্যান্সিং এজেন্সী গঠনের মাধ্যমেও

আপনার সাইট থেকে আয় বাড়ানো সম্ভব।

১৮. নিজের তৈরী ফিজিক্যাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে আয়:

প্রত্যেকটি মানুষই কিছু না কিছু তৈরী করতে পারে। আপনি তা তৈরি করে অনলাইনে বিক্রি করতে

পারেন। সেখান থেকে আপনার আয় হতে পারে।

১৯. ওয়েবিনারের আয়োজন থেকে আয়:

আপনি কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবিনারের আয়োজন করে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স এর কাছ থেকে একটা

সাবস্ক্রিপশন ফী নিতে পারেন।

আরো জানুন: জেনে রাখুন ৭টি ওয়েবসাইট যেখানে ছোট ছোট কাজ করে আয় করা যায়।
২০. ফ্যান প্রোডাক্টস বিক্রি করে আয়:

আপনার ওয়েবসাইটে নিয়মিত অনেকে ভিজিটর আসতে থাকলে তার মধ্যে অনেকেই আপনার ফ্যান হয়ে

যাবে এটাই স্বাভাবিক। তো কিছু ফ্যান প্রোডাক্ট এই যেমন টি-শার্ট, মগ, ক্যাপ ইত্যাদি বানিয়ে রাখুন

যেখানে আপনার বা আপনার ওয়েবসাইটের প্রিন্ট থাকবে এবং আপনার অনেক ফ্যানই আপনার ওই

প্রোডাক্টগুলো নিতে চাইবে। আপনার ফ্যান প্রোডাক্টের একটি মূল্য নির্ধারণ করে তা আপনার ফ্যানদের

কাছে বিক্রি করতে পারেন।

২১. হোস্টিং রিসেলিং থেকে আয়:

অনেকেই চায় নিজের একটি ওয়েবসাইট খুলতে এবং আপনি চাইলে রিসেলার হোস্টিং কিনে তা টুকরো

টুকরো করে বিক্রি করতে পারেন।

২২. ওয়েবসাইট ফ্লিপিং থেকে আয়:

একটি ওয়েবসাইট জনপ্রিয় হয়ে গেলে কিন্তু তা অনেক টাকার বিনিময়ে বেঁচে দেয়া যায়! একে বলে

ওয়েবসাইট ফ্লিপিং।অনেকেই শুধুমাত্র ওয়েবসাইট ফ্লিপিংকেই তাদের মূল পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে।

কিন্তু সব কথার বড় কথা হল, ওয়েবসাইটে যদি ট্রাফিক বা ভিজিটর না থাকে তাহলে কোন লাভই নেই।

কারন, যে সাইটের ভিজিটর নেই সেই সাইটে কেউই টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপন দিবে না। আর তাই যে

কোন ওয়েবসাইট আপনার আয়ের উৎস তখনই হবে যখন আপনার সাইটটি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে এবং

প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ লোক আপনার সাইট ভিজিট করবে। কিন্তু এই পর্যায়ে একটি ওয়েবসাইটকে নিয়ে

আসার জন্য প্রয়োজন প্রচুর পরিশ্রম আর ধৈর্য্য এর প্রয়োজন হয়। তাই সারা জীবন আয় করতে চাইলে

একটু তো পরিশ্রম করতে হবে।তাহলেই তো সাফল্য আসবে।

আরো জানুন: স্কুল ও কলেজে একটি ওয়েব সাইটের প্র্রয়োজনীয়তা

ভাল লাগলে আপনার বন্ধুদেকে শেয়ার করতে ভূলবেন না ।

ভাল থাকবেন।।

Leave a Comment